১।
ক্রমাগত লস খাওয়ার পর এক বাংলাদেশী পোল্ট্রি ব্যবসায়ী একবার ক্ষেপে গিয়ে তার সকল মুরগীদের বললেন,
“আগামীকাল থেকে যদি প্রতিদিন ২টা করে ডিম না দিস তাইলে ধরে জবাই করে খেয়ে ফেলব!!”
এরপর থেকে প্রত্যেকটা মুরগীই প্রতিদিন ২টা করে ডিম দিতে লাগলো!!
.....শুধু একটা বাদে!!
ঐটা প্রতিদিন একটা করেই ডিম পারতে লাগলো!!
ব্যবসায়ী ক্ষেপে গিয়ে বললেন, “কিরে!! তোর তো সাহস কম না!! এতো বড় হুমকি দিলাম, এরপরও একটা করে ডিম পারতেসিস!!”
তিনি উত্তর পেলেন,
জনাব!! আপনার ভয়ে তাও তো বহু কষ্টে একটা করে ডিম পারতেসি!! আমি আসলে যে মোরগ!!
২।
একবার এক বিখ্যাত বক্তা তার ভাষণে বললেন,
“আমার জীবনের সেরা সময় এক মহিলার সাথে কেটেছে,কিন ্তুসে আমার স্ত্রী নয়” সকল শ্রোতা শুনে চমকে উঠে চুপ হয়ে গেলো।
এরপর বক্তা যোগ করলেন,
“তিনি আমার মা”
সবাই হেসে উঠে হাততালি দিয়ে উঠলো।
হাবলুও সেখানে ছিল,এবং সে খুবই অভিভূত হল।ঠিক করলো সেও এটা বাড়িতে গিয়ে বলবে। সে বাড়িতে গিয়ে কিচেনে স্ত্রীকে গিয়ে জোরে বলল,
“আমার জীবনের সেরা সময় এক মহিলার সাথে কেটেছে,কিন ্তুসে আমার স্ত্রী নয়”
এরপরে সে একটু চুপ থাকলো আরবাকি অংশ মনে করার চেষ্টা করলো
কিন্তু সে পারলো না মনে করতে যখন তার জ্ঞান ফিরল দেখল
.
.
.
.
.
.
সে হাসপাতালে, ফুটন্ত পানিতে পোড়া আঘাতের চিকিৎসা করা হচ্ছে।
৩।
মনিব : কুকুর মারা গেল আমার আর হাউমাউ করে কাঁদছিস তুই। এত কান্নাকাটির কী হল ?
চাকর : আমর কাম অনেক বাইড়া গেল সাহেব কইতে গেলে ও-ই তো সব পরিস্কার কইরা রাখত। চায়ের কাপ, থালা – বাসন সব তো ও-ই চাইটা-পুইটা সাফ করত। আমি শুধু ওকে তালিম দিতাম।
৪।
করিমমিয়ার মুলার ক্ষেত। পোকায় খেয়ে শেষ করে দিচ্ছে। তাই সে গেল কৃষিবিশেষজ্ঞের কাছে।
করিমমিয়াঃ ডাক্তারসাব, আমার মুলার ক্ষেততো পোকায় খেয়ে শেষ করে দিল। এখন কি করি?
কৃষিবিশেষজ্ঞঃ আপনি এক কাজ করুন। পুরো ক্ষেতে নুন ছিটিয়ে দিন।
করিমমিয়াঃ আহা! কি পরামর্শ? নুনছাড়াই খেয়ে শেষ করি ফেইলছে আর নুন দিলেতো কথাই নেই।
৫।
কার স্ত্রী কতটা ভালো তা নিয়ে কথা বলছে তিন বন্ধু।
প্রথম বন্ধুঃ আমার তানিয়ার কোনো তুলনা নেই। চা খেতে গিয়ে আমার হাত থেকে কাপ পড়ে টুকরো টুকরো হয়ে গেল। তানিয়া সেটা নিয়ে এমনভাবে আঠা লাগিয়ে দিল যে বোঝারই উপায় নেই ওটা ভেঙেছিল।
দ্বিতীয় বন্ধুঃ একবার আমার প্যান্ট ছিঁড়ে গেল। আমার স্ভেতা এমনভাবে তা সেলাই করে দিল, দেখে বুঝতেই পারবে না ওটা কোনোকালে ছিঁড়ে গিয়েছিল।
তৃতীয় বন্ধুঃ আমার ল্যুবা আমার শার্টটা ধুয়ে দিয়েছে, তাকিয়ে দেখ, বোঝার উপায়ই নেই যে ওটা ধোয়া হয়েছে।
৬।
চার জন লোক একসাথে আগুনের পাশে গোল হয়ে বসে আলোচনা করছে, সবচেয়ে দ্রুত কোন জিনিস।
প্রথমজন বলছে, "চিন্তা , বুঝলে? হাতে কাঁটার খোঁচা খেলে, কিংবা তামাকের ছ্যাঁকা খেলে কী হয়? সেটা চিন্তা হয়ে সাথে সাথে মাথায় ঘা দ্যায়! "
দ্বিতীয়জন বলছে, "আরে না। চোখের পাতা ফেলা হচ্ছে সবচে দ্রুত। চোখের পলক ফেলতে না ফেলতেই আবার সব আগের মতো দেখা যায়।"
তৃতীয়জন বলছে, "উঁহু, আলো। দ্যাখো না, সুইচ টিপতেই ঘর থেকে কিভাবে অন্ধকার সরে যায়?"
চতুর্থজন বলছে, " সবচে দ্রুত হচ্ছে ডায়রিয়া।"
বাকিরা ঘাবড়ে গেলো, "কিভাবে, কিভাবে?"
"গেলোবার নয়াখালিতে গিয়ে হোটেলে, ওদের তরকারি খেয়েছিলাম, বুঝলে? ব্যাটারা এতো ঝাল খায়! রাতের বেলা হোটেলের বিছানায় শুয়ে আছি, হঠাৎ পেটটা কেমন যেন করে উঠলো। তারপর আমি কোন চিন্তাও করতে পারলাম না, চোখের পাতিও ফেলতে পারলাম না, এমনকি ঘরের সুইচও টিপতে পারলাম না, তার আগেই ..........."
৭।
টুরিস্টঃ নদীতে নামতে পারি? কুমীরের ভয় নেই তো?
স্হানীয় লোকঃ নিশ্চিন্তে নামুন। এখন আর একটি কুমীরও নেই। গত দু বছরে সবকটি কুমীর হাঙর খেয়ে ফেলেছে।
বি:দ্র: অনেকের কাছে পুরোনো মনে হতে পারে। অনেক দিন কোনো ফান পোস্ট দেখছিনা বলে আমি দায়িত্ব টা নিলাম। সংগ্রহ গুগল থেকে