তা-মীমের পেন্সিল আঁকাআঁকির এ পর্যায়ে আরো কিছু ছবি নিয়ে এলাম। অনেক আঁকে কিন্ত সবগুলোর ছবি উঠানো হয়নি ব্যস্ততা অথবা মনে না থাকার কারণে। আমার বড় ছেলে তা-সীন সে-ও ভাল আঁকে কিন্তু তার ধৈর্য্য কম। কিন্তু তা-মীম নিজেই নিজেই আঁকে আপন মনে-যখনই মনে হয় কিছু আঁকবে তখনই শুরু করে দেয় আঁকাআঁকি শেষ না করা পর্যন্ত আঁকতেই থাকে।
আল্লাহর রহমতে আঁকার ভাল গুণ পেয়েছে সে। বেশীর ভাগই গাড়ি আঁকে। গাড়ি ইঞ্জিন থেকে শুরু করে গিয়ার টিয়ার কি কি যেনো বলে সব চিনে ও । মাঝে মাঝে স্কুল থেকে আসার সময় থামানো বাসে উঠে যায় উঠে সব দেখে আসে। সেটাই বাসায় গিয়ে এঁকে ফেলে। আমি তার নাম দিয়েছি সুপার গ্লো-বাসায় গেলে আর ছুটতে পারি না । আঠার মতো লেগে থাকে সাথে। আল্লাহর রহমতে বাসায় গেলে সময় খুব ভাল আর মজাতেই কাটে এদের সাথে ।
ইতোমধ্যে সে তিনটি পুরস্কার পাইছে ড্রয়িং এ। স্কুলে দুইটা আর অনেগুলো স্কুল মিলে একটা প্রতিযোগিতা হয়েছে সেটাতে। একটা সংস্থা করেছিল আয়োজন । সেখানে রনবি (রফিকুন নবী) ছিলেন বিচারক। সে চতুর্থ হইছে মাশাআল্লাহ। ৩ /৪ বাচ্চার মধ্যে সে চতুর্থ । আলহামদুলিল্লাহ। কিন্তু দু:খের বিষয় ওকে এখনো কোনো ড্রয়িং স্কুলে দেই নি । কবে যে দিব বুঝতেছি না। সময় করেই উঠা যায় না। অফিস স্কুল পড়াশুনা সব মিলিয়ে দিনই চলে যায়।
১।
ঝাল নুডুলস খাইয়া জেরী কয় মা, আমার মন নাই, কই জানি গেছেগা, চোখের সামনে একটু আলো বাকি সব কালো আর আমার মনে হইতেছে আমি আস্তে আস্তে ছোট হইয়া যাইতাছি, বেচারা এক বাটি নুডুলসের সাথে দুই গ্লাস পানি খাইছে আহারে বাচ্চাটা আমার। এটা কাল রাতের ঘটনা।
সমুদ্রের তলদেশ এঁকেছে
২। দামী গাড়ি এটা-মার্সিডিজই নাকি
৩। একটি নতুন শহর গড়ে উঠছে
৪। সাধারণ পরিবহন
সারা বাংলাদেশ ওজন ৯ টন
৫। মেঘলা দিন... হঠাৎ বৃষ্টি
৬। বাজান আমার থ্রি ডি ছবি আঁকছে, মাশা আল্লাহ
৭। বরাবরের মতই গণিত পরীক্ষার আগের দিনের প্রিপারেশন (১২-০৩-২০১৭ তারিখ রাতে আঁকল)
৮। আপন মনে এঁকে যাচ্ছে
৯।
১০।
১১।
১২।
১৩।
১৪।