১।
সবুজ বুকে শুভ্রতা ফুটে আছে-দেখো কত মুগ্ধতায় ছেঁয়ে যাবে মন তোমার। না না ওগুলোতে হাত দিয়ো নে, যেখানে আছে সেখানেই সুন্দর-শুধু ছুঁয়ে দাও একবার- আমার মন ছুঁয়া হবে যাবে বদের বদ হাহা।
-------------------
ফের হাজির মোবাইলগ্রাফী নিয়ে........ । বরাবরের মতো এবারো বৃষ্টি ভেজা পাতালতার ছবি। কি করব বলেন -এসব দেখে ভালা লাগে যে, না তুলে পারি না। এমনিতে ঘর থেকে বের হওয়া হয় না-ছবি তোলার উদ্দেশ্যে-তবে ছেলেকে নিয়ে স্কুলে গেলেই মনটা উথাল পাথাল বৃষ্টি ভেজা দিনের স্নিগ্ধতায়। এসব সুন্দর তো আর ফালায় দিতে পারি না -তুলে রাখার জন্য ক্লিক তো করতেই হপে ফ্রান্স-তাই না? আমি কইলাম আন্নেদেরও ভালা লাইগবো-স্নিগ্ধতায় মন ভরে যাবে ইনশাআল্লাহ। মুগ্ধতায় ইচ্ছে হবে পাতাগুলো ছুয়ে দিতে- কি মিছা কইলাম নাকি? এগুলো আমার স্যামসাং এ সেভেন মোবাইল ক্যামেরায় তোলা। অনেকগুলোর মাঝে মাত্র একত্রিশটা দিলাম- বাকিগুলোও ফালাবো না-কষ্ট করে দেখাই ছাইড়মো হ্যহ হ্যহা হাহাহা। তো দেখা শুরু করুন-মাউজ স্ক্রল......... আঙ্গুলের ছোঁঁয়া পাক..................১, ২, ৩.........
২। এই শুনো না-দাও না এনে গোলাপী শাড়ী সবুজ পেড়ে
যাইবো নাকো যাইবো বদের বদ -আমি তোমায় ছেড়ে
এই দিবে কি খোঁপায় গুঁজে-ম্যাজেন্ডা রঙ ফুল
দেখতে তুমি দেখবে এবার -ভেঙ্গে যাবে তোমার মনে আছে যত ভুল।
৩। ঝুপ করে এলে বৃষ্টি লাজে বুঝি মরিস
ও বেলী তুই মনে মনে তখন কার কথাটা স্মরিস
সবুজ বসন ভিজে গেলো-লজ্জা বুঝি পাস না
কেউ এসে তোকে ছুঁয়ে দিক তাও কি বাপু চাস না?
৪। এমন একটি প্রহর আমায় দিবে বদের বদ লোক, যে প্রহরে ঝরবে শুধু স্নিগ্ধতা-এই যে দেখো চোখের জলে ভেসে গেছে শুভ্রতার পাপড়ি, তুমি মুছে দিবে এসে-আদরে বুলিয়ে হাত? না দিলে নাই-ভাগ্ বেটা
৫। থিরথিরিয়ে বৃষ্টি পড়ে-গাছের পাতায় পাতায়
পাতার নিচে জোনাক পোকা-জল পড়ে না মাথায়।
জোনাক পোকা বৃষ্টি হবি-জ্বলবি নিভবি-কাদা পথে
নিবি বৃষ্টি-হবি বৃষ্টি একটু আমার হতে?
৬। পাতায় পাতায় লেপ্টে আছো স্নিগ্ধতা- আর তোমার বুক'টা যেনো ইট পাথরের পথ। মুগ্ধ হতে আর পারি না-রক্তাক্ত হয়ে ফিরে আসতে হয় উল্টো রথে।
৭। জল পড়ে গো চোখে আমার জল পড়ে গো চোখে
হাত পেতে দাও-মর্ত্যে পড়া জল দাও তুমি রুখে
হাতের মুঠোয় চোখের জল-নাও তোমার মুখে
দেখবে তুমি স্নিগ্ধতাতে-থাকবে কি যে সুখে।
৮। লাল শাড়ীটা সেই যে কিনবে বলে বায়না ধরেছিলাম-আজো দিলে না আমায় উপহার-চাইতে চাইতে থেমে গেছি। দেখো কেমন লাল জমিনে সবুজ পাড় শাড়ী-প্রকৃতি আমায় দিয়েছে উপহার। তুমি ঈর্ষাতে মরে যেয়ো না। বদ লোক তুমি তো দিবেই না আবার অন্যে দিলে রাগে ফেটে পরো-ঘুষি মেরে নাক ফাটায় ফেলবো কিন্তুক
৯। সবুজ পাতার বুকে দেখো সাদা ফুলের হাসি
আহা এমন দৃশ্য দেখতে আমি খুবই ভালবাসি
হাসিমাখা ফুলের ছবি তাইতো আনি তুলে
তোমা হতে মন ফিরিয়ে-মন রেখেছি ফুলে।
১০। নুয়ে পড়েছিস লজ্জ্বাবতী-বৃষ্টির ছোঁয়া পেয়ে- উর্ধ্বমুখী মুখটা তুলনা দেখ্ আকাশ জুড়ে বৃষ্টি
বৃষ্টির জলে করবি গোসল? ভিজে যাবে অঙ্গ- লজ্জাবতী হলুদ পরী, করবি কত আর রঙ্গ।
১১। পাতাবাহারে পিঠে রেখেছি আমার দীর্ঘ অশ্রুর হাজার ফোঁটা- ও জল বাষ্প হয়ে উড়ে যা-বৃষ্টি হবি? হয়ে যা না,
বদ লোক আমার মন ভরে দিয়েছে তিক্ততায়- বুকের ভিতর হাম্বরের বাড়ি-চোখ ফেটে বের হয় কান্না। তুমি এসো দেখে যেয়ো, সকল কান্না জমিয়ে রেখেছি পাতাবাহারের পাতায়-তোমার তৃষ্ণা মিটবে হয়তো।
১২। আমি অপরাজিতা- জলে ভিজি রোদে শুকাই-তবুও নুয়ে পড়ি না। আমাকে দেখো শিখো, এভাবেই বুক চেতিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় সকল অন্যায়ের বিরুদ্ধে। আমি অপরাজিতা- পরাজয় আমার ধাতে নেই। দেখো আমি ভিজে আছি বৃষ্টির স্নিগ্ধতায়-ছুঁয়ে দাও আমায়- নিয়ে যাও একরাশ মুগ্ধতা।
১৩। সবুজ হলো আরো সবুজ
মনটা হলো আরো অবুঝ
তোমার প্রেমে ভিজতে ইচ্ছে
আর তুমি শেষ করে দাও প্রেমের কিচ্ছে-আজিব বদের বদ।
১৪। বেলী ফুলের মালা এনে দেনা বন্ধু খোপায় ভরে
একটি দুটি ফুল দিয়ে চুলগুলো সাজা থরে থরে
ভালবাসায় ভরে দিবো-হৃদয়খানি তোর
লাগাবো গো আমার প্রেমে তোকে ঘোর।
১৫। হাসছে বেলীর কলি-জলে ভিজে একাকার, পাতাগুলো ধুয়ে দিলো তার মলিনতা-আর তা দেখে আমার ক্লান্তি সরে গেলো দূর বহুদূরে......... ভাল লাগার একটি সকাল-বৃষ্টি ভেজা সকাল আমার সকাল
১৬। টুপি মাথায় উল্টো করে-জল গড়ায় না তাতে
আহা সুন্দর লাগছে কচু বৃষ্টি ভেজা প্রাতে।
১৭। সবুজ পাতার ফাঁকে ফাঁকে বৃষ্টির জলের ফোঁটা
এমন সুন্দর দৃশ্য-না দেখিলে তার জীবনটা ঝোটা
১৮। বেলী ফুলের সকল ঘ্রাণ-ধুয়ে গেলো বৃষ্টির জলে
তাই না দেখে আমার দুচোখ হলো ছলোচ্ছলে।
১৯। এসো এখানটায়-একটু নুয়ে পড়-নয়তো বসে পড়ো-আরে এতো ঘেন্না ভাব দেখিয়ো না- দেখো কত মুগ্ধতা ছড়িয়ে আছে ঘাসে পাতায় লতায়-ছুঁয়ে দাও-েভরে যাবে মন-মুগ্ধতায় পাগল হবে? ধরো আমার হাত -চলো নগ্ন পায়ে হাঁটি কিছুক্ষণ।
২০। দেখো বৃষ্টির জলে ছোঁয়া পেয়ে পোকা লুকায় ফুলের বুকে
নাও না তুমি আমাকেও-এমন করে-দাও না প্রেমের মন্ত্র ফুঁকে।
২১। টিয়া সবুজ পাতাগুলো-বৃষ্টির জলে ধুয়া
তাই না দেখে স্নিগ্ধাতাতে গেলো মনটি খোয়া
ইচ্ছে লাগে সারাটি দিন ঘুরি বনে বনে
বৃষ্টির জলের ছোয়া নিয়ে মন কাপাই শিহরণে।
২২। আহা চোখ জুড়িয়ে যায় এমন স্নিগ্ধতার স্পর্শে। কত সুখ ছড়িয়ে আছে এখানে-ওখানে, বৃষ্টিতে কিংবা চৈত্রের খরায়। আর তুমি শুধু ঘর আর অফিসই চিনলে-চিনলে না শুধু আমাকে আর আমার আবেগটাকে-বদামির একটা সীমা আছে-তুমি সীমা ছাড়িয়েছো-তোমার একদিন কি আমার একদিন দেখে নিয়ো-ক্যাকটাস ফুলের কাঁটা দিয়ে তোমার চোখ তুলব আজ হাহাহাহ
২৩। গুড়ুম গাড়ুম আকাশ ডাকে-পাতা কাঁপে থরথরিয়ে
কোথা হতে হঠাৎ বৃষ্টিগুলো পড়ে দেখি ঝরঝরিয়ে
পাতাগুলো স্বস্তিতে হায়-শুধু দুদ্যোল দুলে
ধুলো ময়লা যায় ভেসে যায়- হাসে গাছের ফুলে।
২৪। এই এসো না নগ্ন পায়ে হাঁটি দূর্বাঘাসে
এই দেখো না দূর্বাঘাসে বৃষ্টির ফোঁটা হাসে
এই চলো না-পায়ের পাতায় নেই মোরা একটু জলের ছোঁয়া
হারাই দুজন হারাই-এখানতে যাক না মনটা খোয়া।
২৫। পাতাগুলো নুয়ে পড়ে মর্ত্যের দিকে-তুমুল বৃষ্টির তোড়ে
ফুলগুলো গাছে বুসে চুপচাপ থাকে সুখের ঘোরে।
২৬। জবাপাতা বৃষ্টির জলে ভিজে জবুথবু
বৃষ্টি হলে বাইয়ে যেয়ো মিস করো না কভু
মহান আল্লাহ বৃষ্টি দিয়ে রহমত ঢালেন ধরায়
রোদে ঢালেন বৃষ্টির ফোঁটা আর বাতাস ঢালেন খরায়।
২৭। সাজনার পাতায় পাতায় বসে আছে চুপটি করে বৃষ্টির জলের মুক্তো। ছুঁয়ে দিলেই টুস করে ঝরে পড়ে আঙ্গুলে-আঙ্গুলের মাথায় বসে থাক মুক্তো। এই তোরা আমার নাকের ফুল হবি-নাকি কানের দুল? ভালবাসি তোদের খুব।
২৮। বৃষ্টি এলেই ভাল লাগায় মনটা যায় ভরে
সবুজ পাতায় বৃষ্টির ফোঁটা ছবিতে রাখি তাই ধরে।
২৯। থাক বসে থাক বৃষ্টির ফোঁটা- যাস না উড়ে হাওয়ায়
যাস যদি উড়ে তবে-এসে বসিস আমার দাওয়ায়।
৩০। নয়নতারার ফুলে ফুলে-বৃষ্টির জলের ফোটা-আহা কি স্নিগ্ধতা-মন প্রাণ ভরে যায়। আর তোমাকে দেখালেই বলবে এ আর কি। এটা কিচু সুন্দর হলো -আজিব মানুষ স্বাধে কি আর বদ ডাকি তোমারে। আস্ত একটা বদ মানুষ।
৩১। চিপায় দেখো-কামিনীটা লুকিয়ে আছে একা
আমি ছাড়া তার কেউ পাবে না দেখা।
আবোল তাবোল লেখা ছবির সাথে সাথে লিখছি এখন-মাত্রা টাত্রা গুনতে যাইবেন না কইলাম-ক্যাকটাস ফুলের কাঁটা আছে কিন্তু হাহাহাহা
ভাল থাকুন সবাই-ফি আমানিল্লাহ।