• এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়| ঠান্ডা লাগা , সর্দি ও জ্বর না হওয়ার জন্য এটি ভালো কাজ করে
• টক দইয়ের উপকারী ব্যাকটেরিয়া ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে এবং শরীরের উপকারী ব্যাকটেরিয়াকে বাড়িয়ে হজম শক্তি বাড়ায় বা ঠিক রাখে
• এতে lactic acid থাকার কারণে এটি কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া ও কোলন cancer এর রোগীদের জন্য উপকারী
• দইয়ের ব্যাকটেরিয়া হজমে সহায়ক| তাই এটি পাকস্থলী/ bowel র ও জ্বালাপোড়া কমাতে বা হজমের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে|এতে প্রচুর calcium ও vitamin D থাকার কারণে হাড় ও দাঁতের গঠনে ও মজবুত করতে সাহায্য করে এর আমিষ দুধের চেয়ে সহজে হজম হয়, এটি দুধের চেয়ে অনেক কম সময়ে হজম হয়| তাই যাদের দুধের হজমে সমস্যা তারা দুধের পরিবর্তে এটি খেতে পারেন
• টক দই রক্ত শোধন করে
• উচ্চ রক্ত চাপের রোগীরা নিয়মিত টক দই খেলে রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন
• ডায়বেটিস, হার্টের অসুখ এর রোগীরা নিয়মিত টক দই খেলে এসব অসুখ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন
• এর পুষ্টি উপাদানগুলো হজমের সময় তাড়াতাড়ি শরীরে শোষিত হয়ে দ্রুত শরীরকে শক্তি দেয়
• এটা ব্রেইনকে tyrosine সরবরাহ করে, যা মানসিক প্রশান্তি দেয় এবং ক্লান্তি কমায়|
• এতে প্রচুর calcium থাকার কারণে এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে| কারণ সাম্প্রতিক গবেষণায় জানা গেছে যে, শরীর যখন প্রচুর calcium পায়, তখন তা ওজন কমাতে সাহায্য করে| আর যখন calcium পায় না, তখন শরীরে ফ্যাট জমতে থাকে|
• টক দই শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে | তাই গ্রীষ্মকালে টক দই খেলে ভালো|
• টক দই শরীরে টক্সিন জমতে বাধা দেয় | তাই অন্ত্রনালী পরিষ্কার রেখে শরীরকে সুস্থ রাখে ও বুড়িয়ে যাওয়া রোধ বা অকাল বার্ধক্য করে| শরীরে টক্সিন কমার কারণে ত্বকের সৌন্দর্যও বৃদ্ধি পায়
↧
টক দই খাওয়ার উপকারিতা
↧