ব্যাপারটা আমার ক্ষেত্রে ঘটলেও আমি অসন্তুষ্ট হতাম, কিন্তু এ ধরণের ঘটনা নিজেদের অন্যায়ের ফলেই ঘটছে।
মানুষ ১০ লাখ টাকার জমি ২ লাখ টাকা দাম দেখিয়ে রেজিস্ট্রি করে ট্যাক্স ফাঁকি দেয়ার জন্য - আর সরকার প্রাপ্ত ট্যাক্স অনুযায়ী দামের দেড়গুন মূল্যে ক্রয় করার পরেও এখন কান্নাকাটি অভিযোগ! -- ঠিকমত সম্পুর্ন দাম দেখিয়ে ট্যাক্স দিয়ে জমি কেনা-বেচা-রেজিস্ট্রেশন করেন, আমি নিশ্চিত যে সেক্ষেত্রে সরকারও অধিগ্রহণের সময়ে পুরা দাম দিবে।
মূল খবর ইত্তেফাকে, নিচের লিংকে: আমি শুধু প্রাসঙ্গিক অংশটুকু কোট করলাম।
৩০০ ফুটের কথা বলে জমিনিয়ে ৬৪ ফুট চওড়া রাস্তা!
ক্ষুব্ধ খিলক্ষেত, ডুমনি ও রূপগঞ্জের অসংখ্য মানুষ
.... .....
তাদের অভিযোগ, অতীতে ৩০০ ফুট জমি অধিগ্রহণের সময় একবার তারা ব্যাপক ক্ষতির শিকার হয়েছে। আবারও জমি অধিগ্রহণ করলে নতুন করে তারাই ক্ষতির সম্মুখীন হবে। তারা জানায়, সরকার নির্ধারিত একটি মূল্য রয়েছে। সেই মূল্য কাঠাপ্রতি এক থেকে দুই লাখ টাকার বেশি নয়। সরকার অধিগ্রহণ করলে এর দেড় গুণ দাম দেয়। প্রথম দফায় অধিগ্রহণের সময় ওইসব জমির প্রতিকাঠার মূল্য ছিল আট-দশ লাখ টাকা। অথচ জমির মালিকদের দেয়া হয়েছিল এক থেকে দেড় লাখ টাকা। বর্তমানে এসব জায়গায় প্রতিকাঠার মূল্য স্থানভেদে ২০ থেকে ৫০ লাখ টাকা। অথচ সরকারি দর সর্বোচ্চ চার লাখ টাকা। কাজেই নতুন করে অধিগ্রহণ করলে তারাই আবার ব্যাপকভাবে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বে।.... ....