Quantcast
Channel: প্রজন্ম ফোরাম
Viewing all articles
Browse latest Browse all 15150

সবই যদি সেনাবাহিনী করে, জনপ্রশাসনের কী কাজ?

$
0
0
আলী ইমাম মজুমদার লিখেছেন:

হাতিরঝিল নামে একটি প্রকল্প ঢাকা মহানগরে কদিন আগে উদ্বোধন করা হয়েছে। এটা রাজধানীর যোগাযোগব্যবস্থাকে কিছুটা সুগম করবে ও সহায়ক হবে পানিনিষ্কাশনে। পরিবেশবান্ধব এ প্রকল্পটি মহানগরের সৌন্দর্য বর্ধনে অবদান রাখবে। প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে এতে। গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) আওতায় প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হয়। কারিগরি সহায়তা দিয়েছে বুয়েট। এর পানিনিষ্কাশনজনিত কিছু কাজ করেছে এলজিইডি ও ওয়াসা। তবে মূল অংশ বাস্তবায়নের দায়িত্বে ছিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর স্পেশাল ওয়ার্কস অর্গানাইজেশন। জানামতে, এ স্পেশাল ওয়ার্কস অর্গানাইজেশন গঠিত হয় মূলত তদানীন্তন অশান্ত পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে পূর্ত ও যোগাযোগসংক্রান্ত কার্যাদি সম্পাদনের জন্য। হাতিরঝিল প্রকল্পের বাস্তবায়নের মান প্রশংসনীয়। তবে কয়েক দফায় প্রাক্কলন সংশোধন করে ব্যয় ও সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে প্রকল্প বাস্তবায়নকালে। যথেষ্ট চ্যালেঞ্জ ছিল প্রকল্পটি বাস্তবায়নে। এর সফল বাস্তবায়নের কৃতিত্বের দাবিদার মূলত সেনাবাহিনী। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ জন্য তারা প্রশংসিতও হয়েছে। সেখানে দায়িত্বশীল মহল থেকে পদ্মা সেতুর নকশা করতেও তাদের বলা হয়েছে মর্মে সংবাদপত্রে দেখা গেছে। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকেও বলা হয়েছে, এ বিষয়ক সংস্থাটির জনবল বৃদ্ধি করা হলে একাধিক পদ্মা সেতু নির্মাণেও তারা সক্ষম হবে।
সাম্প্রতিক কালে অন্য বিষয় বাদ দিলেও যোগাযোগ খাতে সেনাবাহিনীকে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তার মধ্যে রয়েছে উড়ালসেতু ও বনানী ওভারপাসের নির্মাণকাজ। ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়কের একটি বড় অংশের প্রশস্তকরণ এবং মেঘনা ও মেঘনা-গোমতী সেতুর মেরামত উল্লেখ করার মতো। এ কাজগুলো আগে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রকৌশলীরা করতেন। উল্লিখিত সেতু দুটোর নির্মাণও বৈদেশিক কারিগরি সহায়তায় তাঁরাই করেছেন। এখন এগুলোর মেরামতও তাঁরা করতে পারছেন না। পারছেন না অতিসাধারণ প্রযুক্তির সড়ক প্রশস্তকরণের কাজ করতে। হয়তো তাঁরা পারেন। কিন্তু বিভ্রাট বাধে যখন এক বছরের কাজটুকু করতে ক্ষেত্রবিশেষে পাঁচ বছরও লাগায়। ঠিকাদার নিয়োগ থেকে বাস্তবায়ন—সকল পর্যায়ে ঢালাও দুর্নীতির অভিযোগ তো আছেই। সর্বত্রই অব্যবস্থাপনা ও অদক্ষতার জন্য পরিস্থিতি সামাল দিতে বেশ কিছু ক্ষেত্রে সেনাবাহিনীকে এ ধরনের দায়িত্ব দিতে হচ্ছে।
বলা বাহুল্য, সামরিক বাহিনী তার সার্বভৌমত্বের প্রতীক। এর প্রধান দায়িত্ব দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা। এ ছাড়া জাতীয় দুর্যোগকালে পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র সামরিক বাহিনীকে তলব করা হয়। এটা করা হয় মূলত তাদের সাংগঠনিক কাঠামোর দৃঢ়তা ও ক্ষিপ্রতাকে কাজে লাগানোর স্বার্থে। এ কাজে তারা অপ্রতিদ্বন্দ্বী। বিশ্বের অন্যত্র গৃহযুদ্ধ বা অনুরূপ কোনো পরিস্থিতিতে জাতিসংঘ হস্তক্ষেপ করে। প্রেরণ করা হয় শান্তিরক্ষী বাহিনী। গত দুই দশকের অধিককাল আমাদের সামরিক বাহিনী বিভিন্ন দেশে শান্তিরক্ষী বাহিনী হিসেবে সাফল্যের ছাপ রেখেছে। প্রশংসিত হয়েছে এবং দেশকে করেছে সম্মানিত। অংশগ্রহণকারীরা কিছুটা আর্থিক সচ্ছলতা পেয়েছেন। এর সুফলও ভোগ করেছে দেশ। আরও গৌরবের কথা, সে বাহিনীতে আমাদের সামরিক বাহিনীর অংশগ্রহণ উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে।
কিছু বেসামরিক পদে সামরিক বাহিনী থেকে প্রেষণে আসা নতুন ধারণা নয়। ব্রিটিশ শাসনকাল থেকেই এটা চলে আসছে। তবে যেখানে বেসামরিক প্রশাসনে প্রয়োজনীয় দক্ষ জনবল রয়েছে, সেখানে এ ধরনের প্রেষণ প্রশ্ন সৃষ্টি করে। যে কাজ সম্পূর্ণই বেসামরিক প্রশাসনের, তা সামরিক বাহিনীকে কেন দেওয়া হয়—এটা ইতিপূর্বে আলোচিত হয়েছে। আমাদের বেসামরিক প্রতিষ্ঠানগুলো দিন দিন দেউলিয়াত্বের দিকে চলছে। বেসামরিক প্রশাসনের দেউলিয়াত্ব কিংবা দুর্বলতা যে গণতান্ত্রিক সরকারের দুর্বলতা, তা কি আমাদের নেতারা অনুধাবন করেন? এরাই তো রাষ্ট্র পরিচালনায় স্বাভাবিকভাবে তাঁদের প্রধান হাতিয়ার। এর দুর্বলতা এখন আর রাখঢাকের ব্যাপার নয়। তাই তাদের কাজ করে দিতে হচ্ছে সামরিক বাহিনীকে। বেসামরিক প্রতিষ্ঠানগুলোর যে দুর্বলতা, তার কারণও জানা। কিন্তু প্রতিকারের কোনো টেকসই প্রচেষ্টা সাম্প্রতিক কালে লক্ষণীয় হয়নি কোনো সরকারের সময়েই।
গত আওয়ামী লীগ কিংবা চারদলীয় জোট সরকারের সময়ে মাঝেমধ্যে ঢাকার রাস্তায় দেখা যেত ট্রাফিক পুলিশের কাজ করছেন সামরিক বাহিনীর সদস্যরা। পানি সরবরাহ সংকটকালেও মোতায়েন করা হতো তাঁদের। এতে বেসামরিক প্রতিষ্ঠানগুলোর দৈন্যই প্রকট হয়ে দেখা দেয়। জোট সরকারের আমলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি চরম অবনতি হলে প্রথমে অপারেশন ক্লিন হার্ট নামক সামরিক বাহিনী পরিচালিত একটি অভিযান হয়। এরই ধারাবাহিকতায় আসে র‌্যাব। এটা আইনি কাঠামোয় পুলিশেরই একটি অঙ্গ। ওপরের নেতৃত্বেও পুলিশ। তবে এর প্রধান শক্তি সামরিক বাহিনীর সদস্যরা—এতে সন্দেহ নেই। জঙ্গিবাদ দমনসহ অনেক প্রশংসনীয় কাজ করে চলছে এ বাহিনীটি। তবে বিচারবহির্ভূত হত্যাসহ কিছু গুরুতর অভিযোগও আছে তাদের কার্যক্রম সম্পর্কে। তা সত্ত্বেও এর ধারাবাহিকতা রক্ষার প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করা যাবে না। সামরিক বাহিনীর সদস্যদের এটি থেকে প্রত্যাহার করা হলে বর্তমান পরিস্থিতিতে এর ধার-ভার কিছুই থাকবে না। অথচ অনেক মেধাবী, দক্ষ ও চৌকস কর্মকর্তা আছেন পুলিশ বাহিনীতে। তাঁদের কেউ কেউ আছেন র‌্যাবেও। তবে তাঁরা শঙ্কিত থাকেন রাজনৈতিক প্রতিহিংসার। ফলে সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও তাঁরা অবদান রাখতে পারছেন না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজের জন্যও আমরা একরূপ স্থায়ীভাবেই নির্ভরশীল হয়ে পড়েছি সামরিক বাহিনীর ওপর। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় এটা কি গ্রহণযোগ্য একটি পন্থা হতে পারে? জেলায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সমন্বয়ের অভাব সম্পর্কে প্রায়ই খবর পাওয়া যায়। র‌্যাব জেলা পুলিশের সঙ্গে অনেকটা সমান্তরালভাবে কাজ করে। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বা পুলিশ সুপারের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই তাদের ওপর। অথচ পুলিশ প্রবিধান (পিআরবি) অনুসারে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের সাধারণ তত্ত্বাবধানে পুলিশ সুপারের ওপর জেলার আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব রয়েছে। এ বিষয়টি মীমাংসিত হতে পারে পুলিশকে কার্যকর, দক্ষ ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করে।
বহুভাবে বহু স্থানে আলোচিত হয়েছে যে বেসামরিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিবেচনাহীন দলীয়করণ সক্ষমতা হ্রাস করেছে। পাশাপাশি আছে দুর্নীতির ক্রমবিকাশ। নিয়োগপর্ব থেকেই এর সূচনা হচ্ছে বহু ক্ষেত্রে। পুলিশের কনস্টেবল, ডিসি অফিসের পিয়ন, ঝাড়ুদার কিংবা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অশিক্ষক কর্মচারীসহ বেসামরিক প্রতিষ্ঠানগুলোর অধস্তন পদে নিয়োগ-বাণিজ্য এখন খোলামেলা ব্যাপার। সরকারের শুধু মূল দল নয়, এর ছাত্রসংগঠনটিরও একটি কোটা থাকতে হয় প্রায় ক্ষেত্রে। তাদের তালিকায় স্থান পেতে দলীয় বিবেচনার চেয়ে দক্ষিণার পরিমাণ প্রাধান্য পায়। অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়নেও এটা ঘটে থাকে বলে অভিযোগ রয়েছে। নিয়োগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের একটি অংশও সুযোগ বুঝে এ বাণিজ্যে অংশীদার হয়ে পড়ছে। পদোন্নতি ও পদায়নে দলীয় বিবেচনা কাজ করে।
উল্লেখ করতে হয়, এ ব্যাধিটি আমাদের বেসামরিক প্রশাসনে প্রায় দুই দশক ধরে বাসা বেঁধেছে। দলীয়করণের দায় রাজনৈতিক নেতৃত্বের যতটুকু, তার কিছুমাত্র কম নন বেশ কিছু কর্মকর্তার। তাঁদের আনুগত্য প্রকাশের আতিশয্যে দলীয় নেতারাও অনেক সময় অপ্রস্তুত হন বলে জানা যায়। একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকৌশল বিভাগের প্রধান বেশ কয়েক মাস আগে বৃহত্তর সিলেটে জনৈক মন্ত্রীর সফরসঙ্গী হয়ে প্রকাশ্য জনসভায় পরবর্তী নির্বাচনে মন্ত্রী মহোদয়ের জন্য ভোট চেয়েছেন। অথচ সে মন্ত্রী মহোদয় দীর্ঘ চার দশক এ ধরনের সরকারি কর্মকর্তার আবেদনের তোয়াক্কা না করেই জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়ে আসছেন। একটু টুঁ শব্দ করল না কেউ। সম্ভবত অল্প শোকে লোক কাতর হলেও অধিক শোকে পাথর হয়ে যায়। কিন্তু মাশুল দিচ্ছে জনপ্রশাসন। তাদের মর্যাদা ও গ্রহণযোগ্যতা আজ প্রশ্নবিদ্ধ। কাজের পরিসরও ক্রমহ্রাসমান। আর প্রকৃত ক্ষতিটা হচ্ছে করদাতা জনগণের। মাইনে দিয়ে কর্মচারী রেখে তাঁদের মাঝে দেখতে পাচ্ছেন না দক্ষতা ও যোগ্যতার ছাপ। পরিস্থিতি ক্রম অবনতিশীল।
সরকার যেহেতু জনগণের কাছে দায়বদ্ধ, তাই তারা তাদের প্রতিশ্রুত কাজ শেষ করতে চাইবে যথাসময়ে। এতে দরকার একটি দক্ষ জনপ্রশাসন। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই এ দক্ষতার অভাব প্রকট হয়ে দেখা দিয়েছে। তাই তাদের কাজটুকু করে দিতে ডেকে আনতে হচ্ছে সামরিক বাহিনীকে। তারা সাফল্যের সঙ্গে করেও দিচ্ছে। করবে নাই-বা কেন? জনপ্রশাসনে যে ব্যাধিটির উল্লেখ এ নিবন্ধে করা হয়েছে, তার প্রভাব খুব কমই পড়েছে সামরিক বাহিনীতে। সামরিক বাহিনী কেন— সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে পরিচালিত বিজিবির কথাই ধরা যাক। তাদের সিপাহি পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে। এতে নিয়োগ দেওয়ার সুপারিশ করে কেউ কোনো তালিকা করছে কি? সুতরাং যাঁদের নিয়োগ একমাত্র মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে, প্রশিক্ষণ ও পদায়ন পরিকল্পিত, অন্তত মধ্যম স্তর পর্যন্ত যাঁদের পদোন্নতি প্রভাবমুক্ত—তাঁরা কর্মক্ষেত্রে স্বাভাবিকভাবে দক্ষতা ও যোগ্যতার প্রমাণ রাখবেন। তেমনটা রাখার কথাই নয় এর বিপরীতধর্মী বৈশিষ্ট্যের অধিকারী জনপ্রশাসনের।
বিষয়টি এমনটা ছিল না। কথা ছিল না এমনটা হওয়ার। কিন্তু হয়ে গেছে। যমুনা সেতু নির্মাণকাজের সমাপ্তিপর্ব এ সরকারের আগের মেয়াদকালে। শুরু হয়েছিল বিএনপি সরকারের সময়ে। এর তদারকি আর ব্যবস্থাপনার জন্য বেসামরিক প্রকৌশল সংস্থা আর জনপ্রশাসনই যথেষ্ট বিবেচিত হয়েছে। রাজনৈতিক নেতৃত্ব তো তদারক করেছেনই। গোটা প্রকল্প বাস্তবায়নকালে বা এরপর এর নির্মাণকাজ বা প্রাসঙ্গিক বিষয়াদি নিয়ে তেমন সমালোচনা শুনতে পাইনি। আর পদ্মা সেতু? শুরুই করা গেল না আজতক। গোল বেধে গেল। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) অনুসন্ধানক্রমে ঘুষ গ্রহণের প্রচেষ্টার প্রাথমিক প্রমাণ পেয়ে মামলা করেছে। সংশ্লিষ্ট সচিব ও একজন প্রকৌশলী কারাগারে। আদালতের বিচারে নির্ধারিত হবে তাঁরা দোষী কি না? যা কিছু ঘটছে পদ্মা সেতু নিয়ে, তা তো হওয়ার কথা ছিল না।
একটি দক্ষ প্রতিষ্ঠান হিসেবে সামরিক বাহিনীর আরও বিকাশ ঘটুক—এ প্রত্যাশা সবার। তবে সমান্তরালভাবে বেসামরিক প্রতিষ্ঠানগুলো জোরদার না হলে রাষ্ট্রকাঠামো ভারসাম্যহীন হতে পারে। তাদের ব্যর্থতার ক্ষেত্রে সামরিক বাহিনীকে দিয়ে সে কাজ করিয়ে সমস্যার সাময়িক সমাধান হতে পারে। তবে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় এটা স্থায়ী রূপ নিতে পারে না। বেসামরিক প্রতিষ্ঠানগুলোর হারিয়ে যাওয়ার গৌরব আর হ্রাস পাওয়া দক্ষতা ফিরিয়ে আনতে রাজনৈতিক অঙ্গীকার কাম্য। অথচ দুর্ভাগ্যজনকভাবে তা তেমন লক্ষণীয় নয়। একসময় হয়তো তাঁরা বুঝতে পারবেন। বুঝবেন ভুল হয়ে গেছে। চেষ্টা করবেন শোধরাতে। এ ভুলটির মূল্য কিন্তু অনেক। তা-ও ভাবতে পছন্দ করি, দেরিতে হওয়াও না হওয়ার চেয়ে ভালো।
আলী ইমাম মজুমদার: সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব।

http://www.prothom-alo.com/detail/date/ … ews/321130
দেশটা সেনাবাহিনীর হাতে দিয়ে দিলেই হয় , যখন সবাই তাদের পানে চেয়ে থাকে ।


Viewing all articles
Browse latest Browse all 15150

Trending Articles



<script src="https://jsc.adskeeper.com/r/s/rssing.com.1596347.js" async> </script>