সবগুলোও যদি রিপোষ্ট হয় আমি জানি না । কারণ সার্চ দিয়া কিছুই পাই না
রিপোষ্ট হইলেও আবারও রিপোষ্ট হাসি দেন........
১।
ডাক্তার-আপনার দাঁত ভাঙলো কি করে?
রোগী- আমার বউ শক্ত রুটি বানায়।
আপনি বলে দিতে পারলেন না যে এরকম রুটি আপনি খেতে পারবেন না?
ওটা বলেছিলাম বলেই ত ...
২।
শিক্ষক: বলো তো দেখি, আকাশের বিদ্যুৎ আর বাড়ির বিদ্যুতের মধ্যে পার্থক্য কি?
ছাত্র: স্যার, বাড়ির বিদ্যুতের বিল পরিশোধ করতে হয় আর আকাশেরটা হয় না।...
বাজার করে ফিরছিলেন এক লোক, পথে প্রতিবেশীর সঙ্গে দেখা।
বুঝলেন ভাই, এ দেশে আর থাকা যাবে না। মানুষ এত অসৎ, তরকারিওয়ালা আমাকে একটা জাল ১০০ টাকার নোট গছিয়ে দিয়েছে।
কই নোটটা দেখি।
এখন আর সঙ্গে নাই। একটা মুদির দোকানে চালিয়ে দিয়ে এলাম।
৩।
প্লেন টেক-অফ করার কিছুক্ষণ পরেই পাইলট নিজের পিঠে রিভলবারের খোঁচা অনুভব করলেন।
সোজা লন্ডন চল।
জনাব, আমরা তো লন্ডনেই যাচ্ছি।
তা জানি, কিন্তু এর আগে দুইবার লন্ডনের টিকেট কেটেও লন্ডন যেতে পারি নি। হাইজ্যাকারের কবলে পড়ে আমাকে একবার আফ্রিকা আরেকবার চীনে যেতে হয়েছে। এবার আমি লন্ডনেই যেতে চাই।
৪।
ট্রেনে ফার্ষ্ট ক্লাস কামরায় একজন বৃদ্ধা গোশত দিয়ে পরোটা খাচ্ছেন আর তাঁর পাশে বসে গালে হাত দিয়ে তা দেখছেন এক বৃদ্ধ। কিছুক্ষণ পর দেখা গেল বৃদ্ধ ভদ্রলোকট খাচ্ছেন আর বৃদ্ধা তা দেখছেন। পাশে বসা এক তরুণ ব্যাপারটা লক্ষ করল।
: আপনারা দু’জন একসঙ্গে খেলেই তো পারতেন?
: কী করে খাব? বাঁধানো দাঁত যে মাত্র এক জোড়া।
৫।
কে এই ভদ্রলোক
দুধ বহনকারী গাড়িটা অন্যগাড়ির সাথে ধাক্কা লেগে উল্টে গেল। দুধে ভেসে গেল রাস্তা। ভিড় জমে গেল।
ভিড়ের মাঝ থেকে অমায়িক চেহারার এক ভদ্রলোক বেরিয়ে এসে দুধ বহনকারী গাড়ীর ড্রাইভারকে বললেন, এ-জন্য নিশ্চয়ই তোমার মালিক তোমাকে দায়ী করবে। ক্ষতিপূরণ চাইবে।
: হ্যাঁ।
: তুমি তো গরীব। এত টাকা পাবে কোথায়? এক কাজ কর-এই আমি পাঁচ টাকা দিলাম, এখন অন্যান্যদের কাছ থেকে আরো কিছু-কিছু নিলে বোধহয় হয়ে যাবে তোমার। কিছুক্ষণের মাঝেই বেশ কিছু টাকা উঠে গেল। ভিড় কমে গেলে ভদ্রলোকটিও চলে গেলেন।
একজন পথিক আপন মনে বলে উঠল, কে এই ভদ্রলোক?
ড্রাইভার বলল, আমার মালিক।
৬।
হোটেলে চেক ইন করে, রুমে এসে এক ভদ্রলোক দেখেন তার রুমে একটাকম্পিউটার আছে।তিনি তাড়াতাড়ি বৌ-কে একটা ই-মেইল লিখে পাঠানর সময় ভুল ইমেইল ঠিকানা টাইপ করে ইমেইল-টা পাঠিয়ে দ্যান।
৭।
এক ব্যাক্তি হোটেলে ভাত খেতে বসেছে,
ব্যাক্তিঃ (হোটেল বয়কে, আমের আঁটি চুষতে চুষতে) কিরে ডালের মধ্যে যে আমের আটিঁ তাতে তো কোন স্বাদ নেই।
বয়ঃ স্বাদ থাকবে কিভাবে - আপনার আগে- এই আঁটিটি আরো ৫/৭ জনে চেটেছে।
৮।
স্ত্রী :- আচ্ছা, আমি এই যে তোমার সাথে এত ঝগড়া করি, তুমি কি মোটেও রাগ কর না ?
স্বামী :- হুম রাগ তো হয় কিন্তু সেটা কন্ট্রোল করে ফেলি।
স্ত্রী :- সেটা কিভাবে ?
স্বামী :- রাগলে আমি বাথরুম পরিষ্কার করি।
স্ত্রী :- যাহ্ , তাতে কি রাগ কমে নাকি ?
স্বামী :- তোমার টুথব্রাশ দিয়ে পরিষ্কার করি যে . . .
৯।
এক ভদ্রলোক তার স্ত্রী এবং তাদের গোটাছয়েক আন্ডা-বাচ্চা সাথে করে বাজার করতে গেছেন।
বাজারেরই এক কোনায় এক বুড়ি ডিমের ঝুড়ি নিয়ে বসেছেন বিক্রি করতে।
ভদ্রলোক দামাদামি করে কমদামে ডিম কেনার জন্য এগিয়ে গেলেন আর তার স্ত্রী পেছনে দাঁড়িয়ে রইলেন বাচ্চাকাচ্চাগুলোকে সামলাবার জন্য...
ভদ্রলোক জিজ্ঞাসা করলেন, ঐ, তোমার ডিমের হালি কত করে?
বুড়িঃ ডিম তো আমার না স্যার, মুরগির !
ভদ্রলোকঃ বুঝেছি ! বেচবে কত করে হালি ?
বুড়িঃ হালি ২৪ টাকা করে।
ভদ্রলোকঃ বল কি!! এই ছোট্ট ছোট্ট ডিম !!! ২০ টাকা?
বুড়িঃ (হাসি) ডিম ছোট্ট, তা ঠিকই বলেছেন! তবে যে পাড়ে, সে ঠ্যালাটা বোঝে !!
তারপরে বাচ্চাকাচ্চাসহ ভদ্রলোকের স্ত্রীর তাকিয়ে বললেন, নাকি বলেন, দিদি !!!!
১০।
ইন্টারভিউ কক্ষে এক অল্প শিক্ষিত ব্যাক্তি ইন্টারভিউ দিচ্ছে।
প্র: কর্তা :- তুমি ইংরেজী গ্রামারের কোন অংশ ভালো পার?
উত্তরদাতাঃ-স্যার ট্রান্সলেশন ভালো পারি।
প্র: কর্তা :- তাহলে বলতো ’সে গেলো তো গেলো এমনভাবে গেলো আর ফিরে এল না’ এর ইংরেজী কি হবে?
উত্তরদাতাঃ-(জটপট) স্যার হি ওয়েন্ট টু ওয়েন্ট এমনভাবে ওয়েন্ট আর ডিড নট কাম।
১১।
১২।
১৩।
সংগৃহীত: নেট হতে.........
হাসতে থাকুন
১৪।