লেখাপড়া, চাকুরী,
ছেড়ে দিয়ে ঐ বাড়ি;
বৈদেশ গমন,
পতিসেবা করণ।।
পোলাপান বদমাশ,
জান করে হাঁসফাঁস;
বড় হয়ে ভাগ,
কাম কাজে লাগ।।
খুতখুতে প্রৌঢ় অবসরে ক্লান্ত,
উপদেশ বর্ষণ চলে অবিশ্রান্ত;
শুয়ে ডাকে নাক,
ঘুমায় কে বাপ।।
কর্মঠ বুড়িটাও রেস্ট নিতে চায়,
খাটে শুয়ে বুড়া দম হাতড়ায়;
ওষুধটা গিলে,
নিত্য হেঁশেলে।।
সংসার আলাদা, নাতিপুতি সন্তান,
বুড়াটার পটলে, নাই কোনো পিছুটান;
টানছে যে নাড়ি,
পুরাতন বাড়ি।।
স্মৃতিগুলো খোঁজে, বাড়িটাতো আছে,
ভাই-বোন-সংসার, সুখে দুখে কাছে;
দূঃসহ ভার,
কী আছে ওপার??