১। এক মেয়ের সাথে আরেক মেয়ের কথা হচ্ছে..
১ম মেয়েঃ আজকালকের ছেলেদের কোন বিশ্বাস নাই আমি তো আজকে থেকে ওর মুখও দেখতে চাইনা…
২য় মেয়েঃ কি হইছে??.. তুমিকি ওকে অন্য কোন মেয়ের সাথে দেখে ফেলছ?
…......
১ম মেয়েঃ আরে না! ও আমারে আরেক ছেলের সাথে দেখে ফেলছে.... কালকে ও আমারে বলছিল ও নাকি শহরের বাইরে যাবে. . . . ! মিথ্যুক , বদ, ধোঁকাবাজ…
২। রোগীঃ ডাক্তার সাব! বেশীদিন বাচোনের কোন উপায় আছে কি?
ডাক্তারঃ যান বিয়া করেন গিয়া, মিয়া..!!
রোগীঃ ক্যান? বিয়া করলে কি বেশিদিন বাঁচন যায়?
ডাক্তারঃ তা কইবার পারুম না। তয় এইডা কইতে পারি যে আপনে বিয়ার পর আর বেশিদিন বাঁচতে চাইবেন না...!!
৩। ক্যারিবিয়ান: আচ্ছা তোমরা বাংলাদেশীরা কেউ ছোট কেউ বড় আবার কেউ সাদা কেউ কাল কেন? কিন্তু আমাদের দেখ সবাই এক রকম।
বাংলাদেশী: আরে এইটাই বুঝছনা বেকুব? গাঁধারা সব একই রকম হয়।আর ঘোড়া দেখতে বিভিন্ন রকম।
৪। এক বাড়িওয়ালা নোটিশ টাঙিয়েদিলেন: যাদের ছোট ছেলেমেয়ে নেই
একমাত্র তাদেরকেই বাড়িভাড়া দেওয়া হবে।
নোটিশটানাবার ঘন্টা খানেকের মধ্যেই কড়া নড়ল।
বাড়িওয়ালা দরজাখুলে দেখেন সামনে বছর দশেকেরএকটি ছেলে দাঁড়িয়ে।
বাড়িওয়ালা: কড়ানাড়লে কেন? কী চাও?
ছেলে: আপনার বাড়ি ভাড়া নিতে চাই।আমার কোনো বাচ্চাকাচ্চা নেই।সম্পূর্ণ ঝামেলামুক্ত
শুধু মা-বাবা আছেন।
৫। ছাকিপ খানঃ দাক্তার ছাব, আমার মায় বাচব তো??
ডাক্তারঃ খুব দ্রুত অপারেশন করতে হবে। অপারেশনের জন্য ৪০ লাখ টাকা লাগবে।
ছাকিপ খানঃ আপ্নে কুনু চিন্তা করবেন না দাক্তার ছাব! আমি রিকশা চালাইয়া, ইট ভাইঙ্গা,
ঠেলাগাড়ি ঠেইল্যা ২ দিনে আপ্নের সব ট্যাকা জোগাড় করুম!!!
ডাক্তারঃ হোগার পো,আগে কোবি তো! তাইলে এত টাকা খরচ কইরা ডাক্তারী না পইড়া ঠেলাগাড়ি ঠেলতাম....
৬। ক্রিং ক্রিং ! বেজে উঠল শিক্ষকের টেলিফোন ।
শিক্ষক: হ্যালো ।
অপর প্রান্ত থেকে: শুনুন, আমার ছেলের গায়ে ভীষণ জ্বর, ও আজ স্কুলে যেতে পারবে না ।
শিক্ষক: আপনি কে বলছেন ?
.
.
.
.
.
অপর প্রান্ত থেকে: আমি তাহমিদ থুক্কু তাহমিদের বাবা বলছি !
৭। ছেলেঃ তুমি খুব সুন্দর একটা শাড়ি পড়েছ।
মেয়েঃ জি ধন্যবাদ।
ছেলেঃ লিপস্টিক এবং মেকআপও অনেক ভাল করেছ।
মেয়েঃ জি ধন্যবাদ।
ছেলেঃঅনেক জমকালো গয়নাও পড়েছ সুন্দর করে
মেয়েঃ(একটু ভাব নিয়ে) ধন্যবাদ ভাইয়া।
ছেলেঃ
.
.
.
.
.
.
.
তবুও তোমাকে পেতনীর মত লাগতাছে
যারা টপিকটি পইড়া পুরাই হতাশাগ্রস্থ, তাদের জন্য আছে "হতাশা পয়েন্ট"
[সংগৃহীত]