১। বৃষ্টি ডাউনলোড হবে এবার অপেক্ষা শুধু ........
২। হাহাহাহাহ এটা একদম সত্য। ছেলেরা এত অলস । ভাত খেয়ে প্লেটটা বেসিনে রাখতে কষ্ট। শার্টগুলো আলনায় রাখতে কস্ট তাদের সব কিছুতেই কস্ট আল্লাহ দুইটা হাত দুইটা পা ক্যারে দিছুইন হাহাহাহা
৩। ফেক পোলাপানের মতলবই এমন শুধু লাইক কুড়াইতে চায়
৪। হাহাহাহাহাহ এটাও সত্য হাহাহাহ ........ কেউ কেউ আবার বাবু বাবু বলেও ডাকে
৫। বদের বদ বেটাদের এমন চিন্তাই হাহাহাহাহ - একটাই সামলাতে পারে না আবার চার পাচটা বিয়া করবার চায় হাহাহা
৬। হ মোটা অসুন্দর এসব বলে মনে কষ্ট লাগে তাই এসব জায়গায় খোচা দিতে নেই বদের বদরা
৭। একদম সত্যি এটা সুযোগ সন্ধানী প্রাইভেট টিউটর
৮। হাহাহাহাহা............... প্রেম করার আগে ভেবে নিয়ো বাচাধনরা
৯। হ কথা ঠিক
১০। হুম
১১। যদিও কথাগুলো একদম সত্যি। শাড়ি পরা যায় শালীনতার ভিতর দিয়েও কিন্তু। সবাই এক না
১২। হ
১৩। হাহাহাহাহ -আমিও খামু তাবিজ ওলা চা -কেউ খাওয়াইবাইন নি
১৪। সুন্দর সংজ্ঞা
১৫। বুঝা শেষ হইছেনি গুরুজি । আন্নেদের মন বুঝাও দায় -দিনেরাতে প্রেম করে বেড়ান হাজারটা সমানেসমান
১৬। এডমিন বলে কথা
১৭। হ
১৮্ হাহাহাহাহ হ সত্যিই তো
১৯। কথা টিক তখন আমরা খেলাধুলা আর পড়াশুনা করতাম আর এখন বাচ্চারা ফেসবুক খেলে
২০। চিরন্তনসত্য
২১্ মাতাল বলে কথা
২২। হ্যা আমরাও বইতাম
২৩্ এই দেশে আর শীত নাই ডর দেহাইয়া লাভ নাই
২৪। হ আংকেল মার্কাই
২৫। হ দিতে হবে
২৬। এটা আমি সব সময়ই বলি
২৭্ উল্টাটা হয়
২৮্ ওরে বাপরে ডরাইছি ডরাই তো এইডারে
২৯। আহারে এমন সত্য কথন কে লিখল ধন্যবাদ তারে
৩০। খামচি দেয়ার জন্য বদের হাড্ডিদের
১। মাতাল হাহাহাহা
গভীর রাত। প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে।
কেউ একজন চিৎকার করে বলছে, ‘এই যে ভাই, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দেবেন?’
চিৎকার শুনে ঘুম ভেঙে গেল মিসেস মলির। মলি তাঁর স্বামী রফিক সাহেবকে ধাক্কা দিয়ে বললেন, ‘এই যে, শুনছো, কে যেন খুব বিপদে পড়েছে!’
ঘুমাতুর কণ্ঠে বললেন রফিক, ‘আহ্! ঘুমাও তো! লোকটার কণ্ঠ শুনে মাতাল মনে হচ্ছে।’
অভিমানের সুরে বললেন মলি, ‘মনে আছে সেই রাতের কথা? সেদিন তোমার কণ্ঠও মাতালের মতোই শোনাচ্ছিল।’
রফিক বললেন, ‘মনে আছে। সে রাতেও প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছিল। তোমার খুব শরীর খারাপ করেছিল। গাড়িতে করে তোমাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ গাড়ি বন্ধ হয়ে গেল। সেদিন আমিও চিৎকার করেছিলাম, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দিয়ে দেবেন?’
মলি বললেন, ‘মনে আছে তাহলে। সেদিন যদি তোমার চিৎকার শুনে একটা লোকও এগিয়ে না আসত, কী হতো বলো তো? আজ অন্যের বিপদে তুমি যাবে না? প্লিজ, একটু গিয়ে দেখো না!’
অগত্যা উঠতে হলো রফিক সাহেবকে। ভিজে চুপচুপা হয়ে কাদা-পানি মাড়িয়ে এগিয়ে চললেন তিনি শব্দের উৎস লক্ষ্য করে। বললেন, ‘কোথায় ভাই আপনি?’
শুনতে পেলেন, ‘এই তো, এদিকে। বাগানের দিকে আসুন।’
রফিক সাহেব এগোলেন। আবারও শুনতে পেলেন, ‘হ্যাঁ হ্যাঁ…ডানে আসুন। নিম গাছটার পেছনে…।’
রফিক সাহেব আরও এগোলেন।
‘আহ্! ধন্যবাদ! আপনার ভাই দয়ার শরীর। কতক্ষণ ধরে দোলনায় বসে আছি, ধাক্কা দেওয়ার মতো কাউকে পাচ্ছি না!’ বলল মাতাল।
২।
৩।
চুল কেন সাদা
ছেলে : মা তোমার চুল সাদা কেন?
মা : ছেলেমেয়েরা দুষ্টু হলে বাবা-মায়ের চুল সাদা হয়ে যায়।
ছেলে : ও বুঝেছি, তাই তো নানীর মাথার চুল এত সাদা।
৪।
সেভেন সেকেন্ড ইয়ার
ভদ্রমহিলা : বাবা, তুমি কোন ক্লাশে পড়।
বালক :ক্লাশ সেভেন সেকেন্ড ইয়ার।
ভদ্রমহিলা : এটা আবার কেমন ক্লাশ?
বালক : আমি সেভেনে দুই বছর পড়ছি তো তাই।
৫।
হাসির বই
বই বিক্রেতা : এই বইটা পড়লে হাসতে হাসতে মারা যাবেন।
ক্রেতা : তাহলে এক কপি দিন। আমার বসকে পড়তে দেব।
৬।
অপেক্ষা
ডাক্তার : আপনার কি হয়েছে?
রোগী : ডাক্তার সাহেব আমাকে বাঁচান! আমি মনে হয় ১০মিনিটের মধ্যে মারা যাবো।
ডাক্তার : একটু অপেক্ষা করুন, আমি ২০ মিনিটের মধ্যে ফিরে আসছি।
৭।
ডাক্তার ও রোগী
রোগী : ডাক্তার সাহেব, আমার খুব খারাপ লাগছে। মনে হয় আমি মরে যাবো।
ডাক্তার : কোন চিন্তা করবেন না। ওটা আমার উপর ছেড়ে দিন।
৮।
দাঁত তোলা
এক দাঁতের রোগী ডাক্তারের সঙ্গে ভিজিট নিয়ে তর্ক করছে।
রোগী : একটা দাঁত তোলার জন্য তিনশ টাকা! এটা তো এক মিনিটের কাজ।
ডাক্তার : আপনি চাইলে আমি আরো সময় নিয়ে তুলে দিতে পারি।
৯।
japani and indian
এক জাপানী ইন্ডিয়ান এয়ারপোর্টে যাচ্ছে টেক্সি দিয়ে। রাস্তায় সে অনেক রকমের হুন্ডা, গাড়ি দেখলো যেগুলো জাপানী। এবং প্রতিটা দেখার সাথে সাথে সে বলত Made in Japan। ড্রাইভার একটু মন খারাপ করল কিন্তু কিছু বলল না। এয়ারপোর্টে পৌছিয়ে সে দাম বলল। দাম শুনে জাপানী বলল- কি এত দাম?
দাম হবে না? meter made in india
১০।
স্ত্রী : তোমার বন্ধু যাকে বিয়ে করতে যাচ্ছে সে মেয়েটা কঠিন দজ্জাল । তাকে বারণ করো।
স্বামী : কেন বারণ করব ও কি আমার সময় বারণ করেছিল ?
১১।
গৃহ শিক্ষক :আমার সঙ্গে সঙ্গে বল ,লেখাপড়া করে যে গাড়ি ঘোড়ায় চড়ে সে ।
ছাত্র : কথাটা ঠিক না স্যার ।
শিক্ষক :কেন ?
ছাত্র : কারন আপনি তো অনেক লেখাপড়া করেছেন ! তাহলে আপনি রোজ রোজ হেঁটে আমাকে পড়াতে আসেন কেন ?
১২।
তিন বন্ধু ঘুম থেকে উঠে একজন আরেক জনকে তাদের স্বপ্নের কথা বলছে
১ম জন: জানিস , স্বপ্নে দেখলাম মরুভুমির পাথর-বালু সব সোনা হয়ে গেছে ,এবং আমি ওগুলোর মালিক হয়েছি ।
২য় জন: আমি স্বপ্নে দেখলাম আকাশের সব তারা স্বর্নমুদ্রা হয়ে গেছে এবং সব মুদ্রার মালিক হয়ে গেছি ।
৩য় জন: আর আমি স্বপ্নে দেখলাম এত কিছু পেয়ে তোরা দুজনেই হার্ট ফেল করেছিস এবং তার আগে তোরা তোদের সব কিছুই আমাকে উইল করে দিয়ে গেছিস ।
নতুন পুরাতন মিলিয়ে হাসির কারখানা । ছবি ্কআর তুকগুলো বিভিন্ন ওয়েব সাই থেকে সংগৃহীত। এগুলোর মালিক আমি মোটেও না। আমার কোন কৃতিত্ব নাই। শুধু একসাথে সংগ্রহ করে সবাইকে একটু বিনোদন দেয়ার প্রচেষ্টা।