Quantcast
Channel: প্রজন্ম ফোরাম
Viewing all articles
Browse latest Browse all 15150

ব্রেন কেমিস্ট্রি

$
0
0

(এই থ্রেড থেকে অফ-টপিক আমদানীকৃত।)

রণ_এথিক্যাল হ্যাকার লিখেছেন:

রিসেপ্টর বা যে দেখছে তার অংশটা বা দৃশ্যটাকে নিয়ে তার ইন্টারপ্রিটেশন কেন যৌনতার দিকে যাবে সেটাই চিন্তার বিষয়।

বায়োলজী। প্রাণীদের ব্রেন ওভাবেই ওয়্যারিং করা (প্রাণী বলতে স্তন্যপায়ী, যৌণ-প্রজনন-কারীদের বোঝানো হচ্ছে)

ম্যামাল ব্রেইনে বেশ কয়েকটি লেয়ার আছে। বিবর্তনের বিভিন্ন পিরিয়ডে লেয়ারগুলো আবির্ভূত হয়েছিলো (triune brain থিওরী)। পূর্ববর্তী লেয়ারের উপর পরবর্তী লেয়ারটি জুড়ে বসেছে। নতুন লেয়ারটি নিজে বিভিন্ন ফীচার তো যোগ করেই, আবার পুর্ববর্তী ব্রেনের বিভিন্ন ফাংশন মডিফাই-ও করে।

সবচাইতে প্রাচীন লেয়ারটি হলো রেপটিলিয়ান ব্রেইন - সরীসৃপদের মধ্যে এই ব্রেনটি আছে। হার্ট রেট, শ্বাস-নি:শ্বাস, বিপাককৃয়া, শরীরের ব্যালেন্স ইত্যাদি মেইনটেনেন্সের কাজ করে। খুব বেসিক সিস্টেম। এই সিস্টেমটি আনুমানিক ৫০০ মিলিয়ন বছর আগে ডেভেলপ করেছিলো।

এর পরের (মাঝের) লেয়ারটি হলো লিম্বিক ব্রেইন - বিবর্তনের পরবর্তী ধাপে এই সিস্টেমটি আবির্ভূত হয়েছে। এই ব্রেনের কাজ হলো বিভিন্ন বেসিক শারীরবৃত্তিক ফাংশন এবং ইমোশন রেগুলেট করা - হাংগার, স্লীপ, সেক্স এবং বিভিন্ন ইমোশন রেইজ, এ্যাগ্রেশন, ফিয়ার, লাভ ইত্যাদি মেইনটেইন করে। লিমবিক সিস্টেমের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ স্ট্রাকচার হলো হাইপোথ্যালামাস, হিপ্পোক্যাম্পাস এবং এ্যামীগডালা:
http://i.imgur.com/4qeoB.png

মটর এবং আমন্ড বাদাম সাইযের প্যালিও-ম্যামালিয়ান স্ট্রাকচারগুলো আমাদের বেসিক আর্জ যেমন সেক্স ড্রাইভ নিয়ন্ত্রণ করে। (ব্রেনের "প্লেজার সেন্টার" এই লেয়ারেই অবস্থিত)

প্রতিটি "জীন" চায় নিজেকে propagate (বিস্তার) করতে। এ কারণে যখন ভিন্ন লিংগের কেউ যখন সামনে পড়ে, ব্রেনের প্রাথমিক একটি কাজই হয় mating eligibility & probability ইত্যাদি ফ্যাক্টর কনসিডার করা - নিজের অজান্তেই এটি হয়ে যায়, কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে কুদৃষ্টি/কুচিন্তা করে না।

শামীম ভাইয়ের মত পরিস্থিতি আমারও হয়েছে বেশ কয়েকবার। দেশের বাইরে গেলে প্রথম প্রথম আকর্ষণীয় পোশাকধারীদের দিকে চোখ চলে যায় - এবং প্রতিবারই বিব্রত হয়ে লক্ষ করি পুরো রুমে কেবল আমিই হ্যাবলাকান্তের মত তাকিয়ে আছি, বাকী সবাই যারযার কাজে মগ্ন।

সর্বশেষ (তথা সর্বাপেক্ষা কমবয়সী) লেয়ার/ব্রেইন হলো নিওকর্টেক্স - এটা নীচের দুই ব্রেইনকে ডমিনেট করে (সিগনাল সাপ্রেস বা মডিফাই করে), এবং প্রাণীটিকে অনেক ফীচার/ফাংশন দান করে। ভাষা, এ্যাবস্ট্রাক্ট চিন্তা, আর্ট/কালচার, কল্পনাশক্তি, কৃয়েটিভিটি, কগনিশন, সেলফ-কনশাসনেস ইত্যাদি উচ্চতর মানসিক ফ্যাকাল্টীগুলো এই লেয়ারের বাসিন্দা।

ব্রেন-কে একটি ৩ তলা বাড়ীর সাথে কল্পনা করতে পারেন। ১ তলায় লিযার্ড ব্রেন, ২য় তলায় লিম্বিক এবং সবার উপরে নিও-কর্টেক্স। কেউ যদি ৩ তলায় যেতে চায় তাহলে বাড়ীতে ঢুকে ১ম ও ২য় তলা পেরিয়ে যেতে হবে। ভিজুয়াল স্টিমুলেশন কি কারণে প্রাথমিকভাবে সেক্সুয়াল পসিবিলিটি চিন্তা করে আশা করি ধরতে পারছেন। এছাড়া শুধু চোখে দেখলেই হয় না, বিপরীত লিংগের প্রাণীটির প্রক্সিমিটি বা কাছাকাছি অবস্থান থাকাও প্রয়োজন। অনেক দূরে কোনো আকর্ষণীয় ব্যক্তি/নারীকে দেখে আপনার লিম্বিক ব্রেন ইন্টারেস্টেড নাও হতে পারে, তবে সেই একই মানুষ যদি কাছাকাছি থাকে তাহলে আর রক্ষা নাই। এর কারণ হলো ফেরোমোন। ফেরোমোনের কেমিকেল মলিকিউল খুব র্যাপিডলী হাইপোথ্যালামাসকে এক্সাইট করে (মানুষের ফেরোমোন রিসেপ্টর থাকে নাকের ভেতর, এখান থেকে প্রচুর নার্ভ ফাইবার সরাসরি এ্যামীগডালা ও হাইপোথ্যালামাস দিয়ে পাস করেছে)

প্রশ্ন করতে পারেন, বিদেশী পুরুষরা যদি নির্লিপ্ত থাকতে পারে তাহলে শামীম/ব্রাসু ভাইয়ের দৃষ্টি/নাসিকা মোবারক এত কুৎসিত কেন?

আগেই বলা হয়েছে, হায়ার লেয়ারটি ওভাররাইড করতে পারে লোয়ার ব্রেন-কে। প্রয়োজন হলে নিওম্যামালিয়ান সিস্টেম (নিওকর্টেক্স) অবদমন করতে পারে প্যালিওম্যামালিয়ান সিস্টেম (লিম্বিক ব্রেন)-কে।

বিদেশী পুরুষদের নিওকর্টেক্স স্বল্পবসনাদের দেখে অভ্যস্ত - ওভার-এক্সপোজার হতে হতে এক পর্যায়ে তাদের সাপ্রেশন মেকানিজমটি বেশ জোরদার হয়ে গেছে। তার মানে এই না যে তারা "লক্ষ" করে না, "লক্ষ" ঠিকই করে, তবে আমাদের মত এত বেশি মনোযোগ ব্যয় করে না (আর পর্যাপ্ত মনোযোগ দিলেও ওটা লুকিয়ে রাখতে ওদের নিওকর্টেক্স ওস্তাদ বনে গেছে  hmm )

উদাহরণ স্বরূপ - বাংলাদেশের মুসলিমরা পশু বলিদানে মোটামুটি ডিসেন্সিটাইজড হয়ে গেছে। কোরবানীর সকালে যদি কোনো ইউরোপীয়ান বা জাপানীজ লোককে ধরে আনা হয় - সে রক্তপাত, জবাই ইত্যাদি দেখে ঐখানেই শকে চলে যাবে। আর আমরা চোখের পলকও ফেলিনা...  hmm

                            
                                                                 .---.
                                                                /  .  \
                                                               |\_/|   |
                                                               |   |  /|
    .----------------------------------------------------------------' |
   /  .-.                                                              |
  |  /   \                                                             |
  | |\_.  |                                                            |
  |\|  | /|                                                            |
  | `---' |                                                            |
  |       |                                                            | 
  |       |                                                           /
  |       |----------------------------------------------------------'
  \       |
   \     /                         
    `---'

আহমাদ মুজতবা লিখেছেন:

ব্রাশু ভাই ভালোবাসা কোন পার্ট মেইনটেইন করে ব্যাপারটা মনে হয়না এখনও কনফার্মড হইছে। তবে এখানে যে আমাদের এম,এইচ,সি প্রোটিণেরও একটা গুরূত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে সেটা আগে জানতাম না। বেশ ইন্টারেস্টিং ব্যাপার।

ডোপামিন, অক্সিটোসিন এবং PEA হরমোন (এটার পুরো ফর্মটা ভুলে গেছি - গুগল করেন tongue )

আপডেট: PEA = beta-phenylethylamine

সবগুলোর মেকানিজম একই - ব্রেনের pleasure সিস্টেমকে এ্যাক্টিভেট করা

ডোপামিন একটি নিউরোট্রান্সমিটার প্রোটিন - এটাকে ডাকা হয় reward (পুরস্কার) প্রোটিন নামেও। কোনো কাজে সফল হলে, কোনো নতুন জিনিস ভালোভাবে শিখে নিতে পারলে, অন্যকে সাহায্য করলে, পরীক্ষায় পাস করলে ইত্যাদি বা দৈনন্দিন/সাধারণ আনণ্দদায়ক কাজগুলো করলে (food, music, sex) একটা "ভালো লাগার" অনুভূতি জন্মায়। এই গুড ফীলিং, সেল্ফ কনফিডেন্স অনুভূতির মূল প্রোমোটার হলো ডোপামিন। প্রাণীর জীবনধারণের পক্ষে সহায়ক এসব কাজগুলো সম্পন্ন করলে ব্রেণে ডোপামিন ফ্লাডিং হয়। বিলিয়ন বছরের বিবর্তন এই প্রাকৃতিক পুরস্কার প্রথাকে পারফেক্ট করেছে। এই ধরণের কাজগুলো (যেমন ফুড, সেক্স) প্রাণীর সার্ভাইভালের জন্য বেনিফিশিয়াল।

তবে দেহের বাইরে থেকেও ডোপামিনার্জিক সিস্টেম ম্যানিপুলেট করা যায়। বেশ কিছু কেমিকেল আছে ব্রেনে ডোপামিন লেভেল বুস্ট করে।

হেরোইন, কোকেন, মরফিন ইত্যাদি ড্রাগ খুব এক্সটৃমলী ডোপামিন সিস্টেম কন্ট্রোল করে। এসব ড্রাগ যখন কেউ প্রথমবার নেয়, খুব ভালো অনুভব করে - আবারও নিতে ইচ্ছা করে। এভাবে খুব সহজেই এ্যাডিক্টেড হয়ে যায়। রিইনফোর্সমেন্ট চলতেই থাকে। এক পর্যায়ে লোকটির জন্য ড্রাগ উইথড্র করা রীতিমত যুদ্ধসম হয়ে পড়ে।

আরেক লেভেলের কেমিকেল আছে যেগুলো হালকাভাবে ডোপামিন সিস্টেমকে স্টিমুলেট করে - ক্যাফেন, নিকোটিন, গাঁজা (ক্যানাবিস/মারিহুয়ানা), এ্যালকোহল ইত্যাদি। অর্থাৎ, চা/কফি, সিগারেট, মদ এগুলোও মাইল্ডলী এ্যাডিকটিভ।

যতদূর মনে পড়ে হেরোইন, কোকেন, ক্যাফেন, নিকোটিন, এ্যালকোহল এগুলো সবার ফুল নিউরাল পাথওয়ে ম্যাপিং করেছেন নিউরোসাইন্টিস্টরা। সবগুলোর মেকানিজমই প্রায় সেইম - ব্রেনের pleasure/reward সেন্টারকে স্টিমুলেট করা। আগের পোস্টে লিমবিক সিসটেমের উল্লেখ আছে - যতদূর মনে পড়ে ব্রেনের ডোপামিন সিস্টেমতা লিম্বিক ব্রেনটাকে প্রাইমারীলি ইনভল্ভ করে (আমার নিউরোএ্যানাটমী জ্ঞান এখন প্রায় যিরো  worried )

হুমমম,  thinking come to think of it... ইংলিশের dope শব্দটিও মনে হচ্ছে ডোপামিন থেকে এসেছে  big_smile

পী হরমোন হলো প্রেম-পীরিতির আসল সিক্রেট মলিকিউল। নতুন বিয়ে বা প্রেমের প্রাথমিক পর্যায়ে পী হরমোনের বন্যা বয়ে যায় ব্রেনে - পছন্দের মানুষটিকে তাই সারাক্ষণ পাশে রাখতে মন চায়, সর্বক্ষণ চোখের সামনে দেখতে ইচ্ছা করে, স্পর্শ করতে ভালো লাগে ইত্যাদি। পী হরমোন এ্যাট ওয়ার্ক। বাসনার রসায়ন।  tongue

সবাই জানি রিলেশনশীপের এই স্টেজটাকে "ইনফ্যাচুয়েশন" বলে। অপর পার্টনারের ভুল/ভ্রান্তি/অন্যায়, মুদ্রাদোষ ইত্যাদি চোখে পড়ে না। "ওকে ছাড়া আমি বাঁচবোনা"...

তবে ব্রেন পী হরমোন প্রোডাকশন বেশিদিন মেনটেন করতে পারে না। কিছুদিন পরেই পী হরমোন কমতে কমতে একেবারেই বন্ধ হয়ে যায়। রিলেশনশীপ বজায় থাকলে মোটামুটি ৬ মাস পর্যন্ত পী হরমোন ম্যানুফেকচার করে ব্রেন (গিভ অর টেক আ ফিউ উইকস)।

এর পরে রিলেশন ম্যাচিউর স্টেজে যায়। ইনফ্যাচুয়েশন আউট, রিয়েলাইজেশন ইন।  wink পার্টনারের ভুল-ত্রুটিগুলো এখন চোখে পড়বে। পার্টনার ছেড়ে চলে গেলেও আর জীবন-মরণ সমস্যা না।

তাহমিদ ভ্রাতা মনে হয়ে এই সাইকেলের বিশদ বিবরণ দিতে পারবেন।  tongue

অক্সিটোসিন হরমোন এই স্টেজে কিক করে (আসলে প্রথম থেকেই ছিলো - পী-র দৌরাত্বে কিন্চিৎ চাপা পড়ে থাকে)। পার্টনারের সাথে একটা "কানেক্টেড ফীলিং" মেনটেন করে হরমোনটা। অক্সিটোসিন হরমোন পার্টনারদের মধ্যে বন্ডিং প্রোমোট করে, পার্টনারদের মধ্যে বিশ্বাস, আস্থা গড়ে তোলে। বোরিং, বাট স্টেবল রিলেশন বজায় রাখে এই হরমোনটি (তাই cuddle hormone নামেও ডাকা হয় এটাকে)।

অক্সিটোসিনের আরেকটি ইন্টারেস্টিং ব্যাপার - এটা "ওরগ্যাযম" প্রোমোট করে। লিবিডো বাড়িয়ে দেয়। অলরেডী অক্সিটোসিন ন্যাসাল স্প্রে-র ক্লিনিকাল ট্রায়াল চলছে - দিনে ২ বার স্প্রে নিলে নাকি ভায়াগ্রার চাইতেও ব্লকবাস্টার এফেক্ট পাওয়া যায় tongue (এবং সাইড-এফেক্টও নেই) সম্ভবত: অল্পদিনেই অক্সিটোসিন স্প্রে বাজারে চলে আসবে...

এছাড়া আরো কিছু হরমোন আছে... যেমন প্রোল্যাক্টিন হরমোন - এটাও বন্ডিং, রিলেশন শীপে ভূমিকা রাখে (মূলত: মা-শিশুর গভীর বন্ধন মেনটেন করে অক্সিটোসিন-প্রোল্যাক্টিন হরমোন দু'টো)

এখানে অবশ্য হরমোনগুলোর শুধুমাত্র সোশাল এবং সেক্সুয়াল এ্যাসপেক্ট নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে হরমোনগুলোর প্রভাব এগুলোতেই সীমাবদ্ধ না - পা থেকে মাথা পর্যন্ত প্রায় সব শারীরবৃত্তীয় ক্ষেত্রেই ব্যাপক ভূমিকা আছে এদের।

মানুষ (এবং অন্যান্য এ্যানিমেল) যে একটি খুব কম্পলিকেটেড, খুব সফিস্টিকেটেড, উঁচু দরের "বায়ো-রোবট" তা বোঝা যায় এসব কেমিকেল থেকে। যথাযথ কমান্ড দিয়ে রোবোটকে যা ইচ্ছা করানো যায়। একজন সিভিয়ারলী ড্রাগ-এ্যাডিক্টেড মানুষকে দিয়েও যেকোনো ঘৃণ্য পাপ কাজ করানো যায় সহজে; চুরি-চামারী, প্রস্টিটিউশন এমনকি হত্যা-খুন - যদি আপনার হাতে থাকে বিশেষ কিছু প্রোটিন মলিকিউল।  neutral

অন্যদিকে পী/অক্সিটোসিন/প্রোল্যাক্টিন ইত্যাদি হরমোন রিমুভ করুন - একশ ঐশ্বরিয়া, দুইশ ক্যাট্রিনা, তিনশ ব্র্যাড পিট এনে আপনার সাথে জোড়া লাগিয়ে দিলেও কিচ্ছু হবে না। নাথিং।  hmm

অক্সিটোসিন/প্রোলাক্টিন লেভেলের কমতি হলে এ ধরণের ঘটনাও ঘটতে পারে।

সাইন্সের এই reductionist ব্যাপারস্যাপারগুলো অবশ্য অনেকের ভালো লাগবে না... সৃষ্টির সেরা জীব আশরাফুল মাখলুকাত থেকে অন্য সব এ্যানিমেলের মত গ্লোরীফাইড বায়ো-ফীডব্যাক মেশিনে টেনে নামানো হজম নাও হতে পারে।  roll

যাকগে, এ্যাডিকশন অর নো-এ্যাডিকশন... আমরা বেশিরভাগ মানুষই কিছু না কিছু ইল্যুশনে মজে থাকতে পছন্দ করি। tongue

পিএস: ব্রেন্ট স্টার্টনের নীচের ছবিটি এই বছর বৃটিশ ফটোজার্নালিজম এ্যাওয়ার্ড জিতেছে। এক রাশান সিভিয়ারলী ড্রাগ-এ্যাডিক্টেড, সিংগল মাদার এবং প্রসটিটিউটের পোর্ট্রেট:
আপডেট: ছবিটি কিন্চিৎ খোলামেলা হলেও অশ্লীল না - তবে বেশ শকিং, এবং প্যাথেটিক। তাই এমবেড না করে ফটোটির লিংক দিলাম (ওয়ার্নিং: ডিস্টারবিং ইমেজ)
ফটোটি আমার কাছে ড্রাগ এ্যাডিকশনের আল্টিমেট প্রাইস বিষয়ে সিম্বোলিক ইমেজ মনে হয়েছিলো... a picture can say a thousand words...


Viewing all articles
Browse latest Browse all 15150

Trending Articles



<script src="https://jsc.adskeeper.com/r/s/rssing.com.1596347.js" async> </script>