Quantcast
Channel: প্রজন্ম ফোরাম
Viewing all articles
Browse latest Browse all 15150

গোলাম আজম যে একজন ভাষাসৈনিক ছি্লেন তার স্বপক্ষে তথ্য প্রমান

$
0
0

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভাল আছেন।

বহু কষ্ট নিয়ে আজ লিখতে বসেছি। আসলে লিখার মানসিকতাই নেই তারপরও লিখছি। কারন আমাদের মহান বিজয় দিবসে একজন মহান মুক্তিযোদ্ধাকে বিচারের সম্মুখীন হতে হয়েছে এর চেয়ে দুঃখজনক আর লজ্জাজনক বিষয় আর কি হতে পারে।

কি আমাকে প্রথমেই রাজাকার ভেবে বসে আছেন? ভাবছেন সবই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ষড়যন্ত্র?
ভাববেনই তো।
কারন আপনারা যে কুত্তালীগের পা চাটা কুত্তা। যে কোন কিছুই আপনাদের ভাবা মানায়।

হ্যা যা বলছিলাম। সকল তথ্য প্রমান নিয়েই আজ আমি হাজির হয়েছি। এটা আমার প্রথম টেকি পোস্ট। তবে বান্দর এডমিন এই পোস্টটাকে মহান মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক গোলাম আযমকে অপমান করার জন্য লুলটেক ক্যাটাগরিতে সরিয়ে দিয়েছে।এর তীব্র প্রতিবাদ করছি।

প্রমান ১ঃ

মহান মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক গোলাম আজমকে সহিহ প্রমান করার জন্য এ ধাপে আমাদের বেশ কয়েকটি জিনিসের দরকার হবে। সেগুলো লিস্ট আকারে দিচ্ছি।

১. খাতা
২. একটি কাঠপেন্সিল
৩. কালি
৪.মাথায় মগজ (অবশ্যই মানুষের, ছাগলের হলে চলবে না)

কার্যপ্রনালীঃ১

১.প্রথমে কাঠপেন্সিলটি পেন্সিল কাটার দিয়ে ভাল করে কেটে নিতে হবে।
২. খাতা বের করে পেন্সিল দিয়ে অধ্যাপক গোলাম আজমের বিরুদ্ধে কিছু লিখার চেষ্টা করুন। বেশী ভাল হয় যদি তিনি যে রাজাকার সেটা প্রমান করতে গিয়ে কিছু লিখেন।

পর্যবেক্ষনঃ১
কি কিছু লিখতে পারলেন না তো?
আচ্ছা ধরে নিলাম আপনি কিছু লিখতে পেরেছেন। এবার ভাল করে তাকিয়ে দেখুন লিখার দিকে। কি দেখলেন? লিখা অস্পষ্ট?নুরানী ঝলক দিচ্ছে না?

দেখলেন, সত্যের জয় একদিন হয়ই। অধ্যাপক ডঃ গোলাম আজম যদি রাজাকার হতেন তবে তার বিরুদ্ধে লিখা আপনার রচনাটি নুরানী ঝলক দিত।কিন্তু এখন ভাসা ভাসা দেখাইতেছে। এতএব তিনি ভাষাসৈনিক ছিলেন।

কার্যপ্রনালীঃ২

১.এবার আপনি খাতা ভাঁজ করে সবটুকু কালি ঢেলে দিন। এতে খাতাটি ভিজে যাবে।
২.ভেজা খাতাটি আপনি দুই হাতের তালুতে নিয়ে ভাল করে ঘষুন। এতে একটি কালো রঙের মন্ড তৈরী হবে।
৩.এবার অল্প একটু পরিমান ছিড়ে নিয়ে দুই হাতের তালুতে নিয়ে গোলাকৃতির মত করুন। তবে পুরো গল না করে একটু এদিক সেদিক করলে ভাল হয়।
৪.এভাবে বেশ কয়েকবার করুন। এতে কতগুলো কাল রঙের বুডুলির মত তৈরী হবে।অল্প অল্প ভেজা ভেজা বুডুলি।

পর্যবেক্ষনঃ২

১. এবার এক পিস এক পিস করে নাকের সামনে নিয়ে শুঁকতে থাকুন। কি এগুলোর মধ্যে কোনটা থেকে কি ছাগলের লাদির গন্ধ বের হয়?
হয়না।
এ থেকে বোঝা যায় অধ্যাপক গোলাম আজম কোনকালেই ছাগু ছিলেন না। এতএব তিনি নিঃসন্দেহে ভাষা্সৈনিক ছিলেন।


এ তো মাত্র একটা প্রমান। এরকম হাজার হাজার প্রমান আমি দিতে পারি।কিন্তু আমি জানি কিছুতেই কুত্তালীগের ছেলেদের এতে মন ভরবেনা।এমনকি একটা ছোট হরতাল দিয়েছিলাম সেটাও বাকশাল সরকার অগনতান্ত্রীক উপায়ে ক্ষমতার অপব্যাবহার করে সফল করতে দিল না। কিন্তু আমাদের এ সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে। মহান মুক্তিযোদ্ধা মাওলানা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী এবং ভাষাসৈনিক অধ্যাপক গোলাম আজমের পুটুতে ডিম দেয়া বন্ধ না করা পর্যন্ত কিছুতেই এই বাকশাল সরকার আমাদের সংগ্রাম বন্ধ করতে পারবেনা। এই ভাদাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আমরা দেশ স্বাধীন করতে চাই। তাই দলে দলে আমাদের আমাদের সাথি ভাই হিসেবে যোগ দিয়ে হিসেবে অশেষ নেকী হাছিল করুন। মাওলানা সাঈদী সাহেবই আমাদের হাবিয়া দোজখের হাত থেকে বাঁচাবেন এনশাল্লাহ।

লিখাটি বাংলাবাঁশে প্রকাশিত


রাজনীতি ও সাম্প্রতিক বিষয় ফোরামে পোস্ট করতে পারছিনা। তাই বটগাছে করলাম। ভুল হয়ে গেলে দুঃখিত neutral


Viewing all articles
Browse latest Browse all 15150

Trending Articles



<script src="https://jsc.adskeeper.com/r/s/rssing.com.1596347.js" async> </script>