এক ডাক্তার এমন এক যন্ত্র আবিস্কার
করেছে যা দিয়ে প্রসুতির প্রসব ব্যথা তার
স্বামীর উপরে ট্রান্সফার করা যায়।
ডাক্তার সাহেবের এই আবিস্কারের
কথা জানতে পেরে এক দম্পতি তাদের
লেবারের সময় তাকে ডেকে আনল
এবং অনুরোধ করল স্ত্রীর ব্যথা যেন
স্বামীর উপরে ট্রান্সফার করে দেন। তথাস্তু,!
ডাক্তার তার যন্ত্রপাতি ঠিক করে স্বামীকে বললেন,
আপনি আনন্দে টিভি দেখুন যখন
ব্যথা উঠবে আমি ডাকব। কিছুক্ষন পর
ব্যাথা উঠার পর ডাক্তার
তাকে কাছে ডাকল। তারপর যন্ত্রের
একটা বাটন চেপে ধরে বলল
'আপনি বেশী ব্যাথা পাচ্ছেন না তো?'
সে বললো 'নাতো,
কোনো ব্যাথা পাচ্ছি না তো!'
ডাক্তার তো তাজ্জব বনে গেল। মেশিন
তো কাজ করছে না। প্রসুতির কামড়ায়
গেল। তার মুখে খুশীর আভা।
ব্যাথা কমছে। ডাক্তার ভাবলো মেশিন
ঠিকই আছে। ওই ব্যাটা বেশ তাগড়া তাই
প্রথম প্রথম ব্যাথা অনুভব
করতে পারে নি। মেশিন আবার চালু
করে তাকে আবার কাছে ডাকলো।
আবারো বাটন চেপে বসে আছে। কিন্তু
ওই ব্যাটা কোনো ব্যাথা অনুভব করছে না।
নাহ! মেশিনটা মনে হয় কাজ করছে না।
তাকে টিভি দেখতে পাঠিয়ে মেশিন
নাড়াচাড়া করে দেখল সব তো ঠিক-ঠাক
আছে। আবারো ডাক পাড়লো।
আবারো কাজ করছে না।
ওদিকে মহিলা দিব্বি শান্তিতে আছে।
এভাবে বেশ কয়েকবার ডাকাডাকির পর
স্বামী ব্যাটা এবার খেপে উঠলো।
কি আকামের মেশিন নিয়ে এলেন কাজ
তো করছেই না এদিকে আমার
খেলা দেখাটা মাঠে মারা গেল।
ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার এই জম্পেশ
খেলাটা আমি আজকে শান্তিতে দেখতে পারলাম
না। একদিকে আপানার
ডাকাডাকি আরেকদিকে পাশের বাড়ির মনু
মিয়ার চিল্লাচিল্লি। শালার পুতে এমন
চিল্লান চিল্লাইতেছে যেন বাচ্চা প্রসব
করতাছে !!
কার্টেসীঃ ফেসবুক থেকে পাওয়া ।