প্রজন্ম ফোরামের প্রতি ১০ টি ভোট = বাংলাদেশের ১ কোটি সাপোর্টার হিসেবে ধরা হবে
শাহবাগ গণজাগরণ মঞ্চের ৬ দফা
১. ঘাতক জামাত শিবিরের সন্ত্রাসী হামলায় শহীদ রাজীব হায়দার, জাফর মুন্সী, বাহাদুর মিয়া, কিশোর রাসেল মাহমুদ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের আগামী সাতদিনের মধ্যে গ্রেফতার করতে হবে।২. ছাব্বিশে মার্চের পূর্বে পূর্বে স্বাধীনতা বিরোধী ঘাতক সন্ত্রাসী জামাত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার লক্ষ্যে যুদ্ধাপরাধ ও গণহত্যায় নেতৃত্বদানকারী জামায়াতে ইসলামের বিরুদ্ধে সংশোধিত আইনের অধীনে অভিযোগ গঠন এবং নিষিদ্ধের আইনি প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে।
৩. অবিলম্বে সংগঠনগুলোর আর্থিক উৎস, যেসব উৎস থেকে সকল প্রকার জঙ্গিবাদী এবং দেশবিরোধী তৎপরতার আর্থিক যোগান দেয়া হয়, সেগুলো চিহ্নিত করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য একটি স্বাধীন তদন্ত কমিশন গঠন করতে হবে।
৪. যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া গতিশীল ও অব্যাহত রাখতে অবিলম্বে আন্তজার্তিক অপরাধ ট্রাইব্যনালকে স্থায়ীরূপ দিতে হবে।
৫. গণমানুষের নিরাপত্তার স্বার্থে জামায়াত-শিবিরের সন্ত্রাস ও তাণ্ডবে বন্ধে অবিলম্বে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে সকল সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারসহ গোপন আস্তানাসমূহ উ-খাত করতে হবে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে এদের ভয়ঙ্কর রূপ প্রকাশ করে দিতে হবে।
৬. যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষক এবং হত্যা ও সাম্প্রদায়িক উস্কানিদাতা গণমাধ্যমগুলোর বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিতে হবে।
https://www.facebook.com/notes/ashish-b … 3620359415
হেফাযতে ইসলামের ১৩ দফা
১। সংবিধানে ‘আল্লাহ্র উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ পুনঃস্থাপন এবং কোরান-সুন্নাহ্ বিরোধী সকল আইন বাতিল করতে হবে।
২। আল্লাহ্, রাসুল (সা.) ও ইসলাম ধর্মের অবমাননা এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে কুৎসা রোধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে জাতীয় সংসদে আইন পাস করতে হবে।
৩। কথিত শাহবাগী আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী স্বঘোষিত নাস্তিক-মুরতাদ এবং প্রিয় নবী (সা.)-র শানে জঘন্য কুৎসা রটনাকারী কুলাঙ্গার ব্লগার ও ইসলাম বিদ্বেষীদের সকল অপপ্রচার বন্ধসহ কঠোর শাস্তিদানের ব্যবস্থা করতে হবে।
৪। ব্যক্তি ও বাক-স্বাধীনতার নামে সকল বেহায়াপনা, অনাচার, ব্যভিচার, প্রকাশ্যে নারী-পুরুষের অবাধ বিচরণ, মোমবাতি প্রজ্বলনসহ সকল বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ বন্ধ করতে হবে।
৫। ইসলামবিরোধী নারীনীতি, ধর্মহীন শিক্ষানীতি বাতিল করে শিক্ষার প্রাথমিক স্তর থেকে উচ্চ মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত ইসলাম ধর্মীয় শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করতে হবে।
৬। সরকারিভাবে কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণা এবং তাদের প্রচারণা ও ষড়যন্ত্রমূলক সকল অপ-তৎপরতা বন্ধ করতে হবে।
৭। মসজিদের নগরী ঢাকাকে মূর্তির নগরীতে রূপান্তর এবং দেশব্যাপী রাস্তার মোড়ে ও কলেজ-ভার্সিটিতে ভাস্কর্যের নামে মূর্তি স্থাপন বন্ধ করতে হবে।
৮। জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমসহ দেশের সকল মসজিদে মুসল্লিদের নির্বিঘ্নে নামাজ আদায়ে বাধা-বিপত্তি ও প্রতিবন্ধকতা অপসারণ এবং ওয়াজ-নসিহত ও ধর্মীয় কার্যকলাপে বাধাদান বন্ধ করতে হবে।
৯। রেডিও, টেলিভিশনসহ বিভিন্ন মিডিয়ায় দাড়ি-টুপি ও ইসলামী কৃষ্টি-কালচার নিয়ে হাসি-ঠাট্টা এবং নাটক-সিনেমায় খল ও নেতিবাচক চরিত্রে ধর্মীয় লেবাস-পোশাক পরিয়ে অভিনয়ের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের মনে ইসলামের প্রতি বিদ্বেষমূলক মনোভাব সৃষ্টির অপপ্রয়াস বন্ধ করতে হবে।
১০। পার্বত্য চট্টগ্রামসহ দেশব্যাপী ইসলাম বিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত এনজিও এবং খ্রিস্টান মিশনারীদের ধর্মান্তকরণসহ সকল অপ-তৎপরতা বন্ধ করতে হবে।
১১। রাসুলপ্রেমিক প্রতিবাদী আলেম-ওলামা, মাদরাসা ছাত্র এবং তৌহিদী জনতার ওপর হামলা, দমন-পীড়ন, নির্বিচার গুলিবর্ষণ এবং গণহত্যা বন্ধ করতে হবে।
১২। সারা দেশের কওমী মাদরাসার ছাত্র-শিক্ষক, ওলামা-মাশায়েখ এবং মসজিদের ইমাম-খতিবকে হুমকি-ধামকি ও ভয়ভীতি দানসহ তাদের বিরুদ্ধে সকল ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে হবে।
১৩। অবিলম্বে গ্রেপ্তারকৃত সকল আলেম-ওলামা, মাদরাসা ছাত্র ও তৌহিদী জনতাকে মুক্তিদান, দায়েরকৃত সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং আহত ও নিহতদের ক্ষতিপূরণসহ দুষ্কৃতকারীদেরকে বিচারের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি দিতে হবে।
http://www.somewhereinblog.net/blog/iutbd/29811368
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের ১২ দফা
১. ফেসবুক, ব্লগসহ বিভিন্ন মাধ্যমে ইসলাম অবমাননাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে সংসদে আইন সংস্কার এবং দোষী ব্লগারদের গ্রেপ্তার করা।
২. সংবিধানে আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস সংযোজন।
৩. দেশকে চলমান সংকট থেকে উত্তরণে সকল রাজনৈতিক দলের সাথে সংলাপ শুরু করা।
৪. হরতাল বন্ধে জাতীয় সংসদে আইন পাশ করা।
৫. নারীনীতি থেকে কোরআন-সুন্নাহ বিরোধী অংশ বাদ।
৬. কওমী মাদ্রাসাকে অভিন্ন মাদ্রাসা শিক্ষানীতির আওতায় আনা।
৭. ইসলামের নামে হেফাজত-জামায়াতের ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ড কঠোরভাবে দমন করা।
৮. তবলীগ জামাতের আড়ালে জঙ্গীবাদি বিদেশী তালেবান গোষ্ঠীর দেশে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে কঠোর নজরদারি।
৯. সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ করা।
১০. নাস্তিক, মওদুদী, ওহাবী, কাদিয়ানিসহ সকল ভ্রান্ত মতবাদের ইসলাম অবমাননাকর প্রকাশনা বাজেয়াপ্ত করা।
১১. মিয়ানমারসহ বিশ্বের দেশে দেশে ইসলামের উপর আক্রমণ বন্ধে জাতিসংঘ, বিশ্ব মুসলিম নেতৃবৃন্দ এবং বাংলাদেশ সরকারের দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ। একইসঙ্গে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের উপর হামলাকারীদের চিহ্নিত করে বিচার নিশ্চিত করা।
১২. সুন্নি ওলামা-মাশায়েখ এবং বিভিন্ন মাজার খানকাহয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। একইসঙ্গে মিডিয়া কর্মী, পুলিশসহ নিরীহ জনতার উপর হামলাকারী এবং সরকারী-বেসরকারী স্থাপনায় অগ্নিসংযোগকারীদের শাস্তি নিশ্চিত করা
http://countrynews24.com/live/?p=356