পুনর্জন্ম কেন বললাম সেটা যাদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ হয় তারা ভাল করেই জানেন। নিজের ফোন খানা ফেলে দেয়ার চিন্তা ভাবনা ছিল। কিন্তু অনেক ভেবে শেষ মেষ আর ফেলে দেই নি। বেশ ক'দিন চুপচাপ থেকে আবারও শুরু করলাম ক্লিকানো। না ক্লিকিয়েই বা উপায় কি! বাড়িতে ইলেকট্রিসিটি থাকে না ঠিকমত। ৭টা দিন বাড়িতে ছিলাম, ৩টা দিনই ইলেক্ট্রিসিটি ছিল না। থাকলেও না থাকার মতই। কাজেই ল্যাপটপও ঠিকমত চালাতে পারি না। বসে বসে বোরড হতে হতে ভাবলাম কিছু করি।
১) মায়ের বানানো বাসার ছাদে ফলফুলের বাগান। আম্মা নেই, এখন আব্বু সযত্নে দেখাশুনা করে গাছগুলো। আর আমি চুপ করে বসে বসে দেখি।
২) এইটা যে কি জিনিস, বলে দিলে মজা থাকলো না আসলে। নিজে নিজে মাথা ঘামিয়ে বের করুন তো দেখি। উত্তরটা অবশ্য শেষে পেয়ে যাবেন। এটা সম্ভবত আমার প্রথম ছবি যেখানে সাবজেক্টের সেটাপে নিজে হাত দিয়েছি। দুইদিন ইলেকট্রিসিটি ছিল না, অন্ধকারে বোরড হওয়ার এক পর্যায়ে এটা তোলার আইডিয়া এসেছিল।
৩) ২নং দ্রস্টব্যঃ
৪) বাসার ছাদের বাগানো ফোটা ফুলের ক্লোজআপ
৫) টেকনোলজী ঝোঁকের মানুষ, ফটোগ্রাফিতেও টেকি জিনিস কেমনে যেন আসেই। ছবিটা কম্পিউটার সোর্স থেকে তোলা।
৬) সবচাইতে ফালতু ছবি এইটা। ল্যাপটপের লিডের উপর ধূলা পড়ে ভয়াবহ অবস্থা। সেটার উপরে আলো ফেলে একটু দেখা ঠিক কেমন দেখা যায়।
৭) ২ আর ৩ নং ছবির উত্তরঃ
৮) আমি সাধারনত যেভাবে ছবি তুলতে চাই, ঠিক সেই ধাঁচের না ছবিটা। আমার রুমের বারান্দা দিয়ে তোলা। বাসার সামনে থেকে তোলা। ডানে রাস্তাটা বাঁক খেয়ে এগিয়ে গেছে, এখান থেকে আর একটু এগিয়ে গেলেই আমার হাইস্কুলটা দেখা যেত। বাসা থেকে দুইমিনিটের দুরত্ব।
সর্বশেষে টাইটেলখানা ইংরেজীতে হওয়ার জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি। বাংলা কোন চুইট নেইম মাথায় আসছিল না।