Quantcast
Channel: প্রজন্ম ফোরাম
Viewing all 15150 articles
Browse latest View live

চড়কের মেলা..............................

$
0
0

http://farm9.staticflickr.com/8385/8649520956_46dff7fbcf.jpg
IMG_3404 by amitghorai, on Flickr


http://farm9.staticflickr.com/8545/8648419631_a0968a41ff.jpg
IMG_3451 by amitghorai, on Flickr


http://farm9.staticflickr.com/8403/8648421811_af0dc1ee47.jpg
IMG_3450 by amitghorai, on Flickr

http://farm9.staticflickr.com/8522/8649527776_6280c7ef45.jpg
IMG_3444 by amitghorai, on Flickr

http://farm9.staticflickr.com/8104/8649529866_9257a5a3b7.jpg
IMG_3440 by amitghorai, on Flickr

http://farm9.staticflickr.com/8388/8649532136_b492a9388a.jpg
IMG_3437 by amitghorai, on Flickr

http://farm9.staticflickr.com/8115/8648430557_bb05ea1b0d.jpg
IMG_3436 by amitghorai, on Flickr

http://farm9.staticflickr.com/8248/8648432933_736dd8a83f.jpg
IMG_3434 by amitghorai, on Flickr


http://farm9.staticflickr.com/8261/8649538152_2cfeb22ca7.jpg
IMG_3431 by amitghorai, on Flickr

http://farm9.staticflickr.com/8402/8648437237_fc37d59249.jpg
IMG_3429 by amitghorai, on Flickr


http://farm9.staticflickr.com/8397/8649542646_5b7d129418.jpg
IMG_3428 by amitghorai, on Flickr

http://farm9.staticflickr.com/8246/8648440909_44e6993800.jpg
IMG_3426 by amitghorai, on Flickr

http://farm9.staticflickr.com/8387/8649546184_41c6ef6de3.jpg
IMG_3425 by amitghorai, on Flickr

http://farm9.staticflickr.com/8388/8649548472_943f84408a.jpg
IMG_3424 by amitghorai, on Flickr

http://farm9.staticflickr.com/8542/8648449551_046c51fb22.jpg
IMG_3422 by amitghorai, on Flickr

http://farm9.staticflickr.com/8526/8649555268_532519f19d.jpg
IMG_3421 by amitghorai, on Flickr

http://farm9.staticflickr.com/8099/8649556680_a5ab1d31d9.jpg
IMG_3420 by amitghorai, on Flickr

http://farm9.staticflickr.com/8403/8649558080_efc1f59362.jpg
IMG_3419 by amitghorai, on Flickr


http://farm9.staticflickr.com/8542/8649559980_9a13b66d1f.jpg
IMG_3410 by amitghorai, on Flickr

http://farm9.staticflickr.com/8524/8649561962_bf038cc0a6.jpg
IMG_3407 by amitghorai, on Flickr


http://farm9.staticflickr.com/8240/8648460473_3ffa289fda.jpg
IMG_3406 by amitghorai, on Flickr


একজন জোছনাসুন্দরীর গল্প

$
0
0

একজন জোছনাসুন্দরীর গল্প



কোন এক নিশুতি রাতে,
সে যে এসেছিল নেমে
স্বশরীরে এই মর্ত্যের পৃথিবীতে
কোন এক নদীর তীরে,নারীর বেশে।
ঘন কাশবন আলোয় ভাসিয়ে।
যেথায় আমি ছিলেম একাকী,
নিশুতি রাতই ছিল একমাত্র সাথী
তারপর,
অবিরল কত পথচলা
অর্থপূর্ন চাহনিতে,
অর্থহীন কত কথা বলা।
ছিলে তুমি আমার সমগ্র অস্তিত্বে।
ভোরের প্রথম আলো ,
আমি দেখেছিলাম
তোমায় হারিয়ে যেতে,
দূর দিগন্তেরও প্রান্তে।
একটি রাত শুধু,
তবুও তো স্বপ্ন যে নয় অল্প
এ যে স্পর্শের বাইরে,
একজন জোছনাসুন্দরীর গল্প।

বেদনার ব্যসার্ধ্য / সানাউল্লাহ সাগর

$
0
0

ছেঁড়া বেতামের ইতিহাস পকেটে রেখে ঘুড়েছি ঝিমানো শহরের শরীরে। বিন্দুতে মাতাল একদল অশরীরী আত্মা ছায়ার মতোন আমার সাথেই ছিলো। ভয়হীন দরাজ কণ্ঠে দখিনা হাওয়ার লোকজগীত ছাতা হয়ে উড়ছিল নগ্ন ব্লাকহোলে হারানো থামাতে।

এতোসব গল্পের বীজ সমাজের উনুনে কতো কাল ধরে উত্তপ্ত হচ্ছে তার হিসেব নেই। দূরে থাকি বাচলতা থেকে- সাবধানে থাকি রেওয়াজের আওয়াজ থেকে। তবুও যে কিভাবে সমকালের তীরবিদ্ধ হই!

কিছুতেই এড়ানো যায় না রাজনীতির ডাস্টবিন। বেঁচে থাকতে হলে বাধ্য ছুতারের মতো নানা অভিজ্ঞতা দিয়ে সেলাই করে দিতে হয় সময়ের মোড়ক। অনুপায়- আলসেমী ঝেড়ে আমলার ফরাশে তড়িৎ সেলাইয়ের কাজে হাত লাগাই-

লোভ জমলে সত্য ভুলে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।

০৯-০৪-১৩

ভালবাসা!

$
0
0

নীল আকাশ
সাদা মেঘ
স্বপ্ন রঙ্গীন
ভালবাসা অন্তহীন..........................................!
অচেনা পথ
সঙ্গী বিহীন
উদাস উদাস বোকামী
পড়ন্ত বিকালে একাকী
সন্ধ্যা আসি আসি
পাখিরা ফিরে নিরালায়
নীড় কোথা, কত দুর?
ফেরা হয়না আমার।
রাত আসে, অন্ধকার রাত,
ঝিঁঝিঁ পোকা, রাতের পাখি
নিস্তব্ধ,নিশ্চুপ, আল্পনায় কল্পনা।
মধ্য রাত মেঘে ঢাকা চাঁদ
উঁকি দেয়া মুখ, বিতাড়িত সুখ
শূণ্যে দৃষ্টি, তোমার মুখ।
দুষ্ট হাওয়ায় দুষ্টমি
টোলপড়া গাল, মুক্তঝরা হাসি
বাঁকা সে চাহনী...............
মুখোমুখি বসে “বনলতা সেন”
জোসনআয় ভেসে সে যাওয়া রাত
হঠাৎ তন্দ্রা ছুটে যাওয়া..................
তিমির রাত।
অপেক্ষা আসবে কবে সে প্রভাত
আগলে রাখা সময়।

দেখুন ২ডি বাংলা কার্টুন: মুরগী কেন মিউট্যান্ট!

$
0
0

বহুৎ মজা পেয়েছি কার্টুনটা দেখে। টুনবাংলা বেশ চমৎকার বানিয়েছে। দেখে মনে হচ্ছিলো একেবারে আন্তর্জাতিক মানের কোনো কার্টুন দেখছি। সাথে ডায়ালগগুলো তো একেবারে জোশ! অদূর ভবিষ্যতে কিলার মিউট্যান্ট মুরগীরা বাংলাদেশে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। একটা কুং-ফু ফাইটার বাবুর্চির দল যুদ্ধে নামে তাদের মেনুতে মুরগীর চালান নিশ্চিত করার জন্য। কিন্তু একটা বেসম্ভব শয়তান মিউট্যান্ট মুরগী প্রতিশোধ নিতে তৎপর হয়ে ওঠে। এখন সময় এসেছে চূড়ান্ত হানাহানির - মিউট্যান্ট মুরগা বনাম ক্র্যাক বাবুর্চির দল  lol2

লেখা এবং পরিচালনা: নাঈম মাহবুব
প্রযোজনা: কাজী যাহিন হাসান
কপিরাইট: টুন বাংলা লি: এবং নাঈম মাহবুব

http://i47.tinypic.com/ea5lyu.jpg

লিংক:
http://vimeo.com/62555069

অনেকেই হয়তো দেখে থাকবেন। কিন্তু যারা দেখেন নি, তারা মজা পাবেন নিশ্চিত big_smile
যাক এভাবে দেশেই যদি কার্টুন বানানো যায়, তাহলে হিন্দী ডোরেমনের হাত থেকে নিষ্কৃতি পাওয়া যাবে।

ডায়ালগ: "সবই তো ভালা। কিন্তু এই মুরগীর প্রবলেম তো একটাই: কখন কোন্‌ সাইজ, ঠিক নাই!"  হা হা হা

পান বিবি ফোরামের ভাষা পরিবর্তনে সাহায্য চাই

$
0
0

পান বিবি দিয়ে বানানো ফোরামের ভাষা পরিবর্তন করতে পারছি না। ১.৪.১ এর  বাংলা ল্যাঙ্গুয়েজ প্যাক ফোরামের lang ফোল্ডারে আপলোড করার পর Administration এর সেটিং এ ভাষা পছন্দের স্থানে বাংলা আসছে কিন্তু তার ফলে ফোরামের ভাষা পরিবর্তন হচ্ছে না। মনে হচ্ছে কোথাও কোডিং এ পরিবর্তন আনতে হবে। কিন্তু ঠিক কোথায় পরিবর্তন করতে হবে বুঝতে পারছি না। দয়া করে কেউ হেল্প করুন।

কতটুকু আর চেনা হলো .......

$
0
0

কতই তো ঘুরছি
মানুষের অলি গলি
মনের আনাছে কানাছে,
কত জনের সাথেই তো হলো বন্ধুত্ব
সারা সকাল, সারা দুপুর
সারা বিকেল, সারা বেলা
মানুষের সাথে সাথে, আশে পাশে
ঘুর ঘুর করি, ঘুরে ঘুরে কাটাই,
কথায় কথায় উঠে আসে কখনো
মনের গহিনের কথা, ব্যথা
কখনো অনন্ত সুখের স্মৃতি
ভেসে উঠে, বলতে থাকা চোখগুলো
চকচক করে, তার জন্য আমার থাকে
অন্তরের অন্তস্থল থেকে একরাশ ভালবাসা।
টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া
কোনো এলাকাই বাদ পড়ে নি
জানা শুনা হয়েছে,
হয়েছে বন্ধুত্ব,
মাঝে মাঝে ইচ্ছা করেই কারো কারো
মনের গভীরে ঢুকতে চেয়েছি
বন্ধুত্বের আহবান জানিয়েছি
তাকে বুঝতে চেষ্টা করেছি, জেনেছি
মনে ছিলো না পাপ, তাই অনেককেই
আজো ধরে রাখতে পেরেছি মনে,
তাদের হৃদয়ে স্থান করার প্রয়াসেও সফল।
প্রতিদিনই নিত্য নতুন অভিজ্ঞতা
নতুন কিছু জেনে হই বিস্মিত
কেনো জানি মনে আজই নতুন কিছু
জানলাম, শিখলাম।
তবু কি চেনা হয়েছে মানুষ
না চিনতে পেরেছি নিজেকে।
কার মন যে কি চায়
কার মনে যে আমার জন্য
কিছুটা ভাললাগা আছে,
খুঁজি তো প্রতি মুহুর্তেই
পেয়েছি কি? না পাবো?
আজও চেনা হয়নি তেমন কাউকে
এখনো সবার মাঝেই একা খুঁজে পাই নিজেকে,
হারিয়ে ফেলি পথ
কোনোদিনই হয়তো চেনা আর হবে
তেমন কাউকে।

https://lh4.googleusercontent.com/-ktNSY0IRPbA/UWzfWjT1SHI/AAAAAAAAQFE/ZYu6Sbn-SRg/w497-h373/0316n1a-496.gif
===========================
এ্যানিমেশন নেট কালেকটেড ।

নতুন করে পরিচয়

$
0
0

আমি নিওন্তা, সদস্য হয়েছি ২০১০ সালে, ব্যস্ততার কারনে নিয়মিত হতে পারিনি।তাই  আবার নতুন করে শুরু করলাম।


একটি ভুতের গল্প

$
0
0

একটি ভুতের গল্প
আজ থেকে কএক বছর আগের কথা। আমি তখন বিশ্ববিদ্যালএর প্রথম বর্ষের ছাত্রী। তখোনো ডরমেটরিতে থাকি। ফাস্ট ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষা শেষ। পরীক্ষা দিয়ে এসে ভেবে পাচ্ছিলামনা কি করবো। এতোদিন মনে হোয়েছে কবে পরীক্ষা শেষ হবে? আরাম করে ঘুমাবো। কিন্তু আজকে পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর কিছু করার খুজে পাচ্ছিলামনা ।হটাৎ আমরা আবিস্কার করলাম আমাদের কিছুই করার নেই। প্রাকটিকাল পরীক্ষার ডেট দেয়নি, বাড়ি যাবার উপায় নাই , মনে মনে পরাশুনাকে খুব মিস করছিলাম।
আমাদের হলে আমাদের সাবজেক্টের মোট ৪ জন মে। সন্ধার পর সাথে আরো কএক জন কে সাথে নিয়ে আড্ডা মারতে বসলাম। কিছুক্ষন পর বিদ্যুৎ চলে গেল। তখন যা হবার তাই হোলো, সবাই মিলে ভুতের গল্প শুরু করলাম। ভয়ংকর ভয়ংকর সব ভুতের গল্প। তার পর ডাইনিংইয়ে খেয়ে দেয়ে ঠিক করলাম আজকে আমরা সারা রাত সিনেমা দেখবো। তখন ছিল ডিসেম্বর মাস, রাজশাহীর হার কাপানো ঠান্ডা। ১০টার পর টিভি রুম ফাকা হতে শুরু করলো , ১২ টার পর টিভি রুমে আমরা ছারা আর কেউ নেই। আমরা সবাই খুজে খুজে আকটা ভুতের সিনেমা বের করলাম। খুবি ভয়ংকর ভুতের সিনেমা, দেখলে গায়ের লোম খাড়া হয়ে যাবে। সিনেমা শেষ হলো রাত ২ টায়। বাহিরে বের হয়ে দেখি পুরা হল নিস্তব্ধ, সাথে যুক্ত হয়েছে মেঘের মতো কুয়াশা। ডরমেটরি থেকে এক তলার টয়লেট অনেক দূরে, দোতালারটা কাছে। তাই সবাই মিলে দোতালার টাতে গেলাম। গিয়ে শুনতে পেলাম কে যেনো গোছল করছে। আমাদের সবার মনে তখন অনেক প্রশ্ন। ভয়ে সবাই স্থির হোয়ে একে অন্নের দিকে তাকিয়ে আছি। বাথরুমের ভেতর কে এক জন পানি ঢালছে তো ঢালছে। আমি একটু সাহস করে এগিয়ে গিয়ে দরজায় টোকা দিয়ে বললাম ,”ভেতরে কে”অমনি পানি ঢালা বন্ধ। একদম সব চুপচাপ। আর কথা না বলে সবাই দিলাম এক দৌড়। পরিমরি করে সবাই রুমে ঢুকলাম। আমার বেড দরজার কাছে ছিলো । রুমে ঢুকে যেই দরজা লাগাতে যাব অমনি দেখি দরজা আর লাগেনা। আমার সাথে আরো একজন এসে দরজা ধরে টানতে লাগলো, তাও দরজা লাগে না। কোনো আকটা শক্তি যেন দরজা টাকে পেছন থেকে টেনে ধরে আছে। কিছুক্ষন টানাটানির পর আমাদের হুশ হোলো দরজার কাঠ কিভাবে যেন লেগে গেছে। কনোভাবে দরজা লাগিয়ে আমরা সব লেপের তলে ঢুকে পরলাম। ঘুম কি আর হয়?
এই হলো আমার জীবনের সবচে ভয়ংকর রাত। তার পর কি হলো যানেন? পরেরদিন খোজ নিয়ে জানলাম , ঐ ব্লকে এক আপু আছে, তিনি কিছুদিন আগে প্রেমে ব্যর্থ হয়েছেন। তিনি মাঝেমাঝে এমন অল্প বিস্তর সারকাস দেখান। একবার ঘুমের ঔষধ খেয়ে আত্মহত্মা করার চেষ্টাও করেছেন। এবং এই অতৃপ্ত আত্মা মাঝেমাঝেই ব্লকের সবার ঘুম হারাম করে দেন এমন অদ্ভুত অদ্ভুত কাজ করে। পরে যখনি এ কথা মনে হয়েছে অনেক হেসেছি।

! সাজেশন চাই!

$
0
0

আসসালামু আলাইকুম

ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ প্রথম পত্র এবং ব্যবসায় উদ্যোগ প্রথম পত্র HSC-2013 এর সাজেশন চাই। সহৃদয়বান ব্যক্তিদের প্রতি আহ্ববান জানাচ্ছি, যদি সম্ভব হয়। তবে সাজেশন দিয়ে উপকৃত করবেন।

ধন্যবাদ

জিপ ফাইল এ সাহায্য দরকার ভিজুয়াল স্টুডিও ২০১২ তে

$
0
0
Public Class main

    Private Sub Button1_Click(sender As Object, e As EventArgs) Handles Button1.Click
        Dim BrowseFolder As New FolderBrowserDialog
        Dim path1 As String
        BrowseFolder.ShowDialog()
        path1 = BrowseFolder.SelectedPath
        TextBox1.Text = path1


    End Sub

    Private Sub OpenFileDialog1_FileOk(sender As Object, e As System.ComponentModel.CancelEventArgs)

    End Sub

    Private Sub Button2_Click(sender As Object, e As EventArgs) Handles Button2.Click
        Dim BrowseFolder As New FolderBrowserDialog
        Dim path2 As String
        BrowseFolder.ShowDialog()
        path2 = BrowseFolder.SelectedPath
        TextBox2.Text = path2




    End Sub

    Private Sub TextBox1_TextChanged(sender As Object, e As EventArgs) Handles TextBox1.TextChanged
     
    End Sub

    Private Sub main_Load(sender As Object, e As EventArgs) Handles MyBase.Load

    End Sub

    Private Sub Button3_Click(sender As Object, e As EventArgs) Handles Button3.Click
        Dim FILE_NAME As String = "C:\Users\Saiful Islam\Desktop\test.txt"
        If System.IO.File.Exists(FILE_NAME) = True Then
            Dim objWriter As New System.IO.StreamWriter(FILE_NAME)
            objWriter.Write(TextBox1.Text)
            objWriter.Write(Environment.NewLine)
            objWriter.Write(TextBox2.Text)
            objWriter.Close()
            MsgBox("Text written to file")
        Else
            MsgBox("File Does Not Exist")
        End If
    End Sub

    Private Sub Button5_Click(sender As Object, e As EventArgs) Handles Button5.Click

        Dim FILE_NAME As String = "C:\Users\Saiful Islam\Desktop\test.txt"

        Dim TextLine As String
        Dim count As Integer
        count = 0

        If System.IO.File.Exists(FILE_NAME) = True Then

            Dim objReader As New System.IO.StreamReader(FILE_NAME)

            Do While objReader.Peek() <> -1

                TextLine = TextLine & objReader.ReadLine() & vbNewLine
                count = count + 1


            Loop

            TextBox2.Text = count

        Else

            MsgBox("File Does Not Exist")

        End If
    End Sub

    Private Sub Button4_Click(sender As Object, e As EventArgs) Handles Button4.Click


    End Sub
End Class

Public NotInheritable Class ZipFile


End Class

আমি নিচের কোড দিয়ে জিপ করার চেস্টা করলাম , কিন্তু কম্পাইল হয় না sad

Imports System.IO
Imports System.IO.Compression

Module Module1

    Sub Main()
        Dim startPath As String = "c:\example\start" 
        Dim zipPath As String = "c:\example\result.zip" 
        Dim extractPath As String = "c:\example\extract"

        ZipFile.CreateFromDirectory(startPath, zipPath)

        ZipFile.ExtractToDirectory(zipPath, extractPath)
    End Sub 

End Module

কিভাবে এই ZipFile class টাকে কল করা যায় ?
http://msdn.microsoft.com/en-us/library … -snippet-1

আপডেটঃ
http://dotnetzip.codeplex.com/ এই লাইব্রেরি দিয়ে কাজ হয়েছে big_smile

সরকারী, বেসরকারী ও ব্যাংকের সার্কুলার এখানে পোষ্ট করুন

$
0
0

এই কর্ম খালি আছে বিভাগটি চারকরীর জন্য হলেও কাজের টপিক খুব কম।
আমার মনে হয় এখানে অনেকেই চাকরী খুজছেন বা বেটার জবে সুইচ করবেন। আবার অনেকে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন, তারা বলতে পারবেন কখন নিয়োগ হয়, কি রকম প্রশ্ন হয় এইসব।
এটা আমি শুরু করলেও এটা আমার নিজস্ব টপিক নয়, সবার অংশগ্রহনেই এই টপিক পূর্ণতা পাবে।

এখানে পোষ্ট করুন রিসেন্ট পিএসসি এর ক্যাডার নন ক্যাডার, বিভিন্ন মন্ত্রনালয় কমিশন ও সরকারী বে-সরকারী ব্যাংক এর নিয়োগ সার্কুলার। পোষ্ট করুন আবেদনের শেষ সময়সীমা, আবেদনের প্রকৃয়া, পরীক্ষার রুটিন, পরীক্ষার কেন্দ্র এসব বিভিন্ন বিষয় নিয়ে।

তবে এগুলোর মধ্যে ক্লিক, ক্যাপচা, অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং বিষয় নিয়ে পোষ্ট করবেন না।
যে কোন বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাস সবাই যাতে আবেদন করতে পারে এমন রিকোয়ারমেন্টের জব হলে ভাল হয়। সাথে টিপস ও কেন্দ্রে যাওয়ার সহজ উপায় অর্থাৎ কোন বাস কোথায় ছাড়ে, কতক্ষন লাগে এবং সেখান থেকে কিভাবে... এসব দিতে পারেন।
ফার্মাসিঊটিক্যাল এর জব মোষ্ট ওয়েলকাম (হেঃ হেঃ আমি এই বিষয়েই কি না!!!!)

এছাড়া কারো কোন চাকরীর পরীক্ষা বা ভাইবার অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারেন।

[ আসলে কিছুদিন আগে আমি এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনে ভিড় দেখে জানলাম সেদিন পল্লী বিদ্যুৎ বোর্ড ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষা হচ্ছে. (একই দিনে বিভিন্ন সময়ে)..... যার সবগুলোতেই আবেদনের যোগ্যতা আমার ছিল। কিন্তু আমি যানতামই না যে তারা সার্কুলার দিয়েছে। হয়ত ওই দিন আমি পেপারে খেয়াল করিনি বা তাদের ওয়েব সাইটে এড়িয়ে গেছি। খুব খারাপ লেগেছিল......... এই জন্যেই এই পোষ্টের অবতারনা]


আমিই শুরু করি
অগ্রনী ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষার সার্কুলার হয়েছে। এখনও অনলাইন থেকে এডিমট পাচ্ছি না। কেউ কি এডমিট পেয়েছে??  ওদের ওয়েব সাইট http://www.agranibank.org/career.php

আমার স্বীকারোক্তি -৩য় পর্ব

$
0
0

আমার স্বীকারোক্তি ১ম পর্ব
আমার স্বীকারোক্তি ২য় পর্ব

নিচের লেখা সব ঘটনার স্থান, কাল ও পাত্র বাস্তবিক

আমার যখন এই অবস্থা তখন চিল্লানো শুরু করলাম, চিল্লানো খুব একটা সুবিধার হল না। আমি পিছনে সিজারকে ডাক দিচ্ছি সেও কোন সাড়া দিল না।  আমার গলা শুকিয়ে যাচ্ছে হাতে ঝি ঝি শুরু হয়েছে। হয়ত চাপে রক্ত সরবরাহ কমে গেছে...... আমি তখন ঠিক এই পাগলের বেগুন ঘন্ট বানানোর মত আধার দেখেছিলাম। এর কিছুক্ষন পর কখন ঘুমিয়েছি মনে নেই। তবে আমি ঘুমিয়েছিলাম নাকি ভয়ে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিলাম এতদিন পরে সেটা সিউর না ghusi ghusi
              আমার যখন চোখ খুলল তখন আমি সেই ভেন্টিলেটরেই আটকে আছি। আমি ভাবলাম কোন স্বপ্ন হবে ঘুম ভেঙ্গে গেলেই হাওয়া, না এমন হল না। আমি কান্না কাটি শুরু করলাম। জানতাম এত পিছন থেকে আমার কান্না কেউ শুনবে না। কিন্তু সেই মীরজাফর সিজার কোথায়?? এতো দেখাযায় ডাবল ক্রস করল প্রথমে নানার সাথে দেন আমার সাথে.........  এরপর আমি মরিয়া হয়ে ডানেবামে ইস্কুজ ও যত শক্তি সম্ভব দিয়ে একটা ডাল ধরি। এরপর সেটা টেনে ধরে আস্তে আস্তে বেড়িয়ে আসি। এই সময় শুধু সেই ওয়ালের পাশের কবুতরের খাচায় কবুতরের গুম গুম শব্দ ছাড়া কিছুই কান আসে নি।  কিছুক্ষন আগে এই গাছেই সাপ চলে গেল আমি বের হবার আনন্দে সেই গাছ দিয়েই নেমে এলাম  yahoo

                     বাসায় সবাই বিটিভির আটটার সংবাদ দেখছে। তারমানে আটটার আশেপাশে বাজে আর আমি বাসা থেকে প্রায় ২ ঘন্টার মত নিখোজ। নিশ্চই আমাকে খোজার জন্য সবাই ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। ভিতরে যেতেই কিসের কি!! কেউ আমাকে নিয়ে টেনশানে নেই sad  শুধু বাবা একবার বলল “এভাবে অন্যের বাসা গিয়ে কার্টুন দেখলে চলবে?? পড়া শুনা করতে হবে না??” উল্লেখ্য আমদের বাসায় ভিসিপি ছিল না এবং আমি অনেক সময় সিজারের সাথে গিয়ে ভিসিপিতে টম এন্ড জেরী দেখতাম। সবার ধারনা আমি কার্টুন দেখেই আসলাম। যাক বাঁচা গেল!!!!
পরদিন আমি স্বভাবতই সিজারকে এরিয়ে চলছি......... সে নিজে এগিয়ে এসে বলল “কি ব্যাপার আমার সাথে কথা বলছ না কেন?”
“তোমার সাথে কিসের কথা?? তুমি আমাকে রেখে পালিয়ে গেলা, এত চিল্লাইলাম কোন কথা বললা না কেন??” “কিসের কথা? কখন?”
“দেখ কাল সন্ধায় যখন কমিক নিতে ঐ লাইব্রেরীতে ঢুকলাম  তুমি পালিয়ে গেলা”
“আমি তোমার সাথেতো কাল লাইব্রেরী যাই নি!!! কী বলছ এইসব??”
আমার মাথা কাল থেকে এমনি খারাপ এখন আরও খারাপ হল। সে যেভাবে কথা বলছে তাতে মনে হচ্ছে না মিথ্যা বলছে.........
আমি বললাম “তাইলে বল আমরা যদি লাইব্রেরী থেকে ১০টা কমিক নেই তুমি কয়টা নিবে??”
“কেন ৫টা”  হুম ৫ টাই তো ভাগে হয়!!!
“কিন্ত এই কমিকগুলোতো তোমার নানার চাইলেইতো তোমাকে দিবে। তুমি চুরি করবে কেন??”
“হুম চাইলেই দিবে কিন্তু তুমি নিতেছ তাই আমিও নিব।”
“তুমি আসলেই যাও নি আমার সাথে??”   না বোধক জবাব দিল সিজার।
অবশ্য সিজার আমাকে একটা প্রস্তাব দিল চল এখন লাইব্রেরীতে যাই। আমি অনেক চিন্তা করে রাজি হলাম।  পরে নানার বড় ছেলে কালাম মামার কাছে সিজার লাইব্রেরীর দরজার চাবি নিল। দরজা খুলে ঢুকলাম আমরা। ঢুকে দেখি যেখানে কাল ঝগড়া হয়েছিল সেখানে কার্টন পড়ে আছে। পাশে আমার ছোট্ট টর্চটাও পরে আছে। আমি দেখে আতকে উঠলাম। তার মানে এটা গতরাতের কোন স্বপ্ন নয়, বাস্তব ঘটনা। সিজারো আমার সাথে সাথে অবাক। এরপর আমি সব ডিটেইল ওকে বললাম। সে অনেকক্ষন পর বলল তোমাদের বাসায় কি লেবু আছে?? লেবু থাকার কথা। কিন্তু লেবু কেন??
বলল এই ঘরে ভুত আছে। এবং এটা ভুতের কাজ কিনা তা দেখতে হবে!!
দুজনে দরজা চাপিয়ে দিয়ে বাইরে এলাম এবং আমি বাসা থেকে লেবু নিয়ে আসলাম।
সিজার একটি চাকু নিয়ে এল। এরপর সেই ঘরে গিয়ে সে বলল “এই ঘরে যদি কাল ভুত তোমাকে নিয়ে আসে তাহলে লেবুটা ছুয়ে আমাকে দাও”
“আরে হাতে করেইতো আনলাম... ছোয়ার কি আছে?”
“ঠিক আছে দাও” দিলাম সে তার চাকু দিয়ে লেবুটা কাটল এবং ভিতর থেকে রক্ত বেড়িয়ে আসল
আমি হতবাক!! এটা কিভাবে সম্ভব??  নিশ্চই ভুত এসেছিল কাল!!
“হুম ভুত এসেছিল এবং তোমাকে ভুত ছুয়েছে” সিজারের গম্ভীর উত্তর
আমি হাউমাউ শুরু করব এর আগেই দেখি সিজার হো হো করে হাসা শুরু করল

আমার বুঝতে একটু সময় লাগল।  তারপরে যা বুঝলাম এই ব্যাটা আগেই প্লান করেছিল আমাকে ওই লাইব্রেরীতে নিয়ে গিয়ে আমার লাইট নিয়ে পালাবে। এবং আমার সাথে ঝগড়া এই কারনেই শুরু করে আর আজকের লেবুর ঘটনা হল ও যে ছুরি এনেছে সেটা এখনকার মত ষ্টেইনলেস ষ্টিলের নয়। লোহার পাত পিটিয়ে কামারের তৈরী ছুরি... কালচে টাইপের। ঐ ব্যাটা সেই ছুরিতে জবাফুল ঘষে শুকিয়ে রেখেছিল। এখন আমার এই লেবু কাটার সাথে সাথে লেবুর রস লেগে ছুরি থেকে জবা ফুলের রং রক্তের মত পড়ছে।  হায়রে কোন কিসিমের পাব্লিকের পাল্লায় পড়লাম। এর আগে রোজার বন্ধেও সিজার এসেছিল কিন্তু এই রকম বুঝতে পারি নাই.........   dontsee dontsee
এরপরও ২টি বিষয়ের উত্তর পেলাম না। সেটা হল সিজার কোন দিক দিয়ে বের হয়েছে আর আমি কিভাবে ভেন্টিলেটরে আটকে গেলাম!!!!  মানলাম সিজার আগে থেকেই দরজা খোলা রেখে আমার সাথে ভাঙ্গা দিয়ে ঢুকেছে কিন্তু আটকে পড়ার বিষয়টা বুঝলাম না.........

এরপর আমি রাগ দেখিয়ে চলে এলাম। এবং বাসায় না এসে সেই লাইব্রেরী ঘরের বাইরে এসে দেখে বোঝার চেষ্টা করলাম। শুধু সেই ভাঙ্গা ভেন্টিলেটরের পার্শে কবুতরের খোপ ছাড়া কিছুই দেখলাম না। সম্ভবত এই কবুতরের বাচ্চা খাবার জন্যই সাপ এখানে যাওয়া আসা করে আর আমি ক্রসফায়ারে পড়তে পড়তে বেচে গেছি কাল :S

বজ্জাত পোকা.....আমার গাছের পাতা খেয়ে ফেলছে.......

$
0
0

বজ্জাত পোকা আমার গাছের পাতা খাইয়ালছে .........  crying crying কিন্তু পোকার কালারটা কি সুন্দর
১।
http://s6.postimg.org/kug9krhsx/DSC07909.jpg

২।
http://s6.postimg.org/phmbmj55t/DSC07911.jpg

৩।
http://s6.postimg.org/bcl3ygli9/DSC07912.jpg

৪।
http://s6.postimg.org/8jrwefl5t/DSC07913.jpg

৫।
http://s6.postimg.org/g113tnaox/DSC07914.jpg

৬।
http://s6.postimg.org/ldpy7ryld/DSC07915.jpg

৭।
http://s6.postimg.org/f1asxxvj5/DSC07916.jpg

৮।
http://s6.postimg.org/3q859koo1/DSC07918.jpg

৯।
http://s6.postimg.org/obmx1h68x/DSC07919.jpg

১০।
http://s6.postimg.org/esd880iqp/DSC07920.jpg

১১।
http://s6.postimg.org/egvrv92ap/DSC07922.jpg

১২। অই যে ছিদ্র করতেছে । আমি তখন দেখি নাই ....... পোকা রেখে রুমে গেছি ফিরে এসে  দেখি ব্যাটা পালাইছে আমার পাতা ছিদ্র করার পর
http://s6.postimg.org/o2pcbjtgh/DSC07926.jpg

কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ওয়েব সাইট কবে খুলবে ?

$
0
0

hairpull
সুবিন ভাই তার কম্পিউটার প্রোগ্রামিং বইয়ের ওয়েবসাইট বন্ধ করে দিয়েছেন অনেক আগে । আমি তাই সমস্যা অনুশীলন করতে পারছি না । crying তাই, কেউ কি আমায় সুবিন ভাইয়ের ওয়েবসাইটের সমস্যা গুলো দিতে পারেন ?
আর তিনি তার ওয়েবসাইট কবে খুলবেন ?
  surprised


গুলশান-বারিধারায় লুঙ্গি নিষিদ্ধের ঘটনায় হাইকোর্টের রুল

$
0
0

ঢাকা: রাজধানীর গুলশান-বারিধারা আবাসিক এলাকায় লুঙ্গি পরে চলাফেরা ও রিকশা চালানোর ওপর নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত কেন বাতিল করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।

মঙ্গলবার বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি এবিএম আলতাফ হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ স্বত:প্রণোদিত হয়ে এ রুল জারি করেন।

একই সঙ্গে এ ঘটনায় জড়িতদের কেন আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হবে না তাও জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।

চার সপ্তাহের মধ্যে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান জোনের ডিসি ও গুলশান থানার ওসিকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

এছাড়াও ৭২ ঘণ্টার মধ্যে বারিধারা সোসাইটির প্রেসিডেন্ট ও মহাসচিবকে এ ঘটনায় একটি প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করতে বলা হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট আদালতের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিত রায় বাংলানিউজকে জানান, একটি ইংরেজি দৈনিকে রাজধানীর গুলশান-বারিধারা আবাসিক এলাকায় লুঙ্গি পরে চলাফেরা ও রিকশা চালানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে। আদালত পত্রিকার প্রতিবেদন আমলে নিয়ে রুল জারি করেছেন।

সম্প্রতি বারিধারা আবাসিক সোসাইটি লুঙ্গি পরে আবাসিক এলাকায় রিকশা চালানোসহ চলাফেরা নিষিদ্ধ করে।

এর প্রতিবাদে গত শনিবার বিকালে লুঙ্গিমার্চ করেছেন তরুণ-তরুণীরা। ওই আবাসিক এলাকাসহ আশপাশের এলাকার কয়েকশ’ তরুণ-তরুণী লুঙ্গি পরে ওই লুঙ্গিমার্চে অংশ নেন।

স্কলাসটিকাসহ রাজধানীর নামী-দামী স্কুল-কলেজ, সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কেউ সাইকেল, কেউ রিকশা চালিয়ে লুঙ্গিমার্চে যোগ দেন। লুঙ্গিমার্চটি বারিধারার দিকে গেলে পুলিশ এতে বাধা দেয়।

ওইদিন সামাজিক সংগঠন ‘ভলেন্টিয়ার ফর বাংলাদেশ’র সভাপতি করভী রাখসান্দ বলেন, ‘‘রিকশাচালকদের ৩০০ টাকা দিয়ে ট্রাউজার কিনতে বাধ্য করা হয়েছে। যারা দিন আনে দিন খান, তাদের ওপর এমন সিদ্ধান্ত নির্যাতন ছাড়া আর কিছুই নয়।

সুত্র: বাংলানিউজ২৪


শেষ পর্যন্ত বিষয়টা হাইকোর্টে!

ডিজিটাল বান্দর না স্পাইডার ম্যান ( একবর ঢুঁ মেরেই দেখেন না )

দেখা হয়নি চক্ষু মেলিয়া......, পর্ব-৩

$
0
0

পূর্বেঃ দেখা হয়নি চক্ষু মেলিয়া......, পর্ব-২

পরের দিন সকাল সকাল নাস্তা করে আমরা সবাই বেরিয়ে পড়লাম কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে। প্ল্যানটা এরকম যে, কক্সবাজারে দুপুর নাগাদ পৌছে একটু জলকেলী করে  আবার টেকনাফের উদ্দেশ্যে রওনা দিবো। বাসে উঠেই আমি ঘুমানোর পায়তারা করতে লাগলাম। কিন্তু সকলে মিলে সাফল্যের সাথে আমাকে ঘুমাতে দিলো না। এভাবে চলতে চলতে আমাদের ক্ষুধা পেয়ে গেলো। চকোরিয়া আসতে আর কতো দেরী বুঝতে পারছিলাম না। তার একটু পরেই চকোরিয়াতে এসে বাস থামলো। এই হোটেলে আগে কখনো আসি নাই। ছোট লোকাল টাইপ বাসের রেস্টুরেন্ট। এখানে কতক্ষণ থামতে পারে বাস জানার জন্যে আমি বাসের চ্যাংড়া মতন হেল্পারকে জিজ্ঞেস করলাম, “আচ্ছা, বাস এখানে কতক্ষণ থামবে?” ওপাশ থেকে শুধুমাত্র দুটো শব্দের উত্তর এলো, “অষ্টান্নো মিনিট।” উত্তর শুনে আমি হতবাক। পাশে অর্নবও ছিলো। আমরা মুখ চাওয়াচাওয়ি করলাম। বাস এখানে আটান্ন মিনিট থামবে। লে হালুয়া! এক ঘন্টাও না? একেবারে কাটায় কাটায় আটান্নো মিনিট! অর্নব পরে বললো যে, “তোর কথা অস্পষ্ট তো। ও মনেহয় ভেবেছে যে, কক্সবাজার পৌছাতে আর কতক্ষণ লাগবে, এটা জিজ্ঞেস করেছিস।” কিন্তু তাই বলে কক্সবাজারে পৌছাতেও এক ঘন্টা বা দেড় ঘন্টা না, একেবারে প্রেসাইস আটান্নো মিনিট!!?? সেদিন সেই রেস্টুরেন্টে মিষ্টান্নো খাইনি, আর সেই অষ্টান্নো মিনিটের রহস্যও আজ অবধি উৎঘাটন করতে পারিনি।


কক্সবাজারে পৌছানোর পরে সবগুলোর মাথা খারাপ হয়ে গেলো। লাগেজ-টাগেজ সবসহ দৌড়ে দৌড়ে বিচের দিকে ছোটা শুরু করলো। বিচে পৌছেই একটা বসার জায়গা ভাড়া নেয়া হলো। তারপর  যে ওরা এরকম বেয়াল্লাপণা শুরু করবে বুঝি নাই। আশেপাশের মানুষজনকে তোয়াক্কা না করে, প্রায় উলঙ্গ হয়ে কাপড় পরিবর্তন করে দৌড়ে দৌড়ে পানিতে নেমে গেলো। শুধুমাত্র আমি আর শুভ্র থেকে গেলাম “হেফাজতে লাগেজ” হিসেবে। সে সময় হাতে থাকা ক্যামেরার সদ্ব্যবহার করতে ভুলি নাই। সাগরের মনোরম দৃশ্য ফ্রেমে বন্দী করার পাশাপাশি ওদের বেশ কিছু নাঙ্গু ছবি তুলে রেখেছিলাম।  পরবর্তীতে ঢাকায় এসে বেশ কিছুদিন ওগুলো দিয়েই ব্ল্যাকমেইল করে ভালোই উদরপূর্তি হয়েছিলো।

https://lh3.googleusercontent.com/-OJgeHtbyVe0/UW1M6ZPEyGI/AAAAAAAAAeI/uYVoDrOCQPQ/s604/21838_1341408419994_4754110_n.jpg
ত্রিশ টাকায় কক্সবাজার ভ্রমণ

https://lh3.googleusercontent.com/-EdzvxQPvHXI/UW1M7dLC-UI/AAAAAAAAAeQ/sHn7u15woDc/s604/21838_1341408459995_3063167_n.jpg

https://lh5.googleusercontent.com/-a7wqERSWVdE/UW1M8zraCeI/AAAAAAAAAeY/Vo0aUflEGDU/s604/21838_1341408499996_360422_n.jpg
জলকেলীর আনন্দ!

কক্সবাজারে জলকেলী শেষে আমরা টেকনাফের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম বিকেল পাঁচটার দিকে। টেকনাফে পৌছে গেলাম সন্ধ্যা সাতটা সাড়ে-সাতটার দিকে। ওখানেও স্থানীয় একজন সরকারী কর্মকর্তা আঙ্কেলের সৌজন্যে, এরকম পিক-সিজনেও একটা হোটেলে রুম পেয়ে গেলাম। লাল-নীল বাতির হোটেলটা তেমন একটা সুবিধার মনে না হলেও, এটাই নাকি এখানকার সবচেয়ে আলিশান হোটেল! হোটেলে সবাই একটু ফ্রেশ হয়ে নিলো। আমি, শুভ্র আর অর্নব সবার আগে ফ্রেশ হলাম। এ সময় চায়ের তৃষ্ণা মেটাতে ভাবলাম একটু বাইরে যাই। শুভ্রকে না নিয়ে অর্নবকে নিয়ে বের হলাম।

শুভ্রকে না নেয়ার একটা কারণও আছে। ওকে নিয়ে বের হওয়া মানে বিরাট বিপদ সাথে নিয়ে বের হওয়া। ছেলেদের সবচেয়ে দুইটি প্রয়োজনীয় জিনিস সে ব্যবহার করেনা। এর মধ্যে একটা হচ্ছে মানিব্যাগ। আর অন্যটা হচ্ছে মোবাইল। এজন্যে সে প্রত্যেক ট্যুরে একজন করে পার্সোনাল ম্যানেজার নিয়োগ দেয়! এই ট্যুরে তার ম্যানেজার ছিলো নাহিদ। ট্যুরে শুভ্রর টাকা-পয়সা এবং মোবাইলে কলের ব্যাপারগুলো নাহিদ ডিল করে। সে সময় নাহিদ ফ্রেশ হচ্ছিলো। আর ম্যানেজার ছাড়াতো আর শুভ্র বাইরে বের হতে পারেনা। ইন্টারেস্টিং বিষয় হচ্ছে, ও মাস্টার্সের থিসিস করার সময় প্রথম মোবাইল ব্যবহার করা শুরু করে। সেটাও ওর বাবার। ছেলে খুবই ভালো। একবার গ্রাফিক্স কার্ড কেনার জন্যে টাকা-পয়সার দরকার ছিলো। কথা প্রসঙ্গে একদিন সে কথা ওকে বলেছিলাম। পরেরদিনই দেখি পাঁচ হাজার টাকা নিয়ে হাজির। টাকাটা আমার হাতে দিয়ে বললো, “নে। কার্ড কেন। বাপের দেয়া বাজার আর টিউশন ফির টাকা মাইরা আম্মার কাছে রাখছিলাম। পরে এক সময় শোধ দিয়া দিস। ” এরকম অদ্ভুত মানুষ যে শুধু গল্প-উপন্যাসে থাকেনা, বাস্তবেও থাকে, তা শুভ্রকে দেখে বুঝেছিলাম।   

আমি আর অর্নব স্থানীয় একটা বাজারে গেলাম। বাজারে অনেক বার্মিজ প্রোডাক্টের দোকান। লক্ষ্য করলাম যে, সবাই অদ্ভুত এক স্থানীয় ভাষার কথা বলছে। পরে জেনেছিলাম যে, ওটা আরাকানী ভাষা। যদি বাংলা বলে তবে সেটাও আরাকানীর সাথে মিশিয়ে আরও অদ্ভুত হাইব্রিড ভাষায় পরিণত করে। আমরা ঘুরতে ঘুরতেই অন্যরাও এসে পড়লো। ওরা যখন দরদাম করে বার্মিজ স্যান্ডেল কিনছিলো, তখন আমি আর অর্নব একটা চায়ের দোকান খুজে পেলাম। চা খাওয়ার জন্যে দোকানে বসলাম। বললাম, “ভাইগ্না, একটা লাল চা, আর একটা দুধ চা দাও।” সময় গড়ালো। একটু পরে ভাইগ্না দুইটা কাপ এগিয়ে দিলো। খানিকটা বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করলাম যে, আমার লাল চা ঠিকঠাক থাকলেও, অর্নবের দিকে বাড়িয়ে দেয়া কাপটায় চা নামক তরল পদার্থের রঙ সাদা! সারাদিনের জার্নি আর ক্ষুধায় ক্লান্ত, ফর্সা অর্নবের চোখমুখ তখন রাগে লাল চায়ের বর্ণ ধারণ করা শুরু করেছে। ব্যাপারটা বুঝতে পেরে কিছু বলার আগেই অর্নবকে থামিয়ে, তাড়াতাড়ি দোকানীকে উদ্দেশ্য করে বললাম, “ভাইগ্না, একটা টি-ব্যাগ দাও দেখি।” ভাইগ্না টি-ব্যাগ দিলে সেটা সুন্দর করে অর্নবের কাপের দুধে চালান করে দিলাম। হয়ে গেলো দুধ চা। আমরা এই ঘটনা থেকে শিক্ষা পেলাম যে, টেকনাফের স্থানীয় লোকজন শুধু যে বাংলা বলতে পারেনা তা নয়, বাংলা বললে বুঝতেও পারেনা। পরেরদিন সেন্টমার্টিন্সে গিয়ে আরও একটা জিনিস আবিষ্কার করেছিলাম যে, এরা যেভাবে আরাকানী অ্যাক্সেন্টে বাংলা বলে, ঠিক সেভাবেই লেখে।
https://lh3.googleusercontent.com/-DoE-PZTRoC8/UW1NbpLJzHI/AAAAAAAAAgA/aX8F1ERVd2Y/s604/21838_1341573424119_564511_n.jpg
[চলবে]

সোর্স কোড চাহিয়া ছোট ভায়ের নিকট বড় ভায়ের পত্র

$
0
0

প্রিয় তারেক,
পত্রের শুরুতে আমার সালাম ও স্নেহ নিও। আশা করি খোদার ফজিলতে তোমার কোলের উপরের কম্পিউটার ও বন্ধুদের নিয়া আরামেই দিনাতিপাত করিতেছো। তোমার কোডিং কেমন চলিতেছে? তুমি জানিয়া খুশি হইবে, গত পহেলা এপ্রিল দুই হাজার তের ইং তারিখে আমি মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে আসিয়াছি। এইখানে আমার দিনকাল ভালই কাটিতেছে। সপ্তাহে দুইদিন বন্ধ থাকে সেই দুই দিন ব্যাডমিন্টন খেলা, সুইমিংপুলে সাঁতার কাটা আর গাড়িতে ঘোরাঘুরি করিয়া কাটাইতেছি। আমি আমার মুখপুস্তকে (ফেসবুকে) কিছু ছবি ভাগ (শেয়ার) করিয়াছি। তুমি হয়তো সেই ছবি সমূহ লক্ষ্য করিয়াছো।

পর সমাচার, আমি আজ অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ে লিখিতে বসিয়াছি। গত নভেম্বর ৩০ ও ডিসেম্বর ১ ইং তারিখে আমরা হোটেল রূপসী বাংলায় পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক একটি গুরুত্বপূর্ন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন করিয়াছিলাম। উক্ত অনুষ্ঠানে আমরা সবাই মিলিয়া একটি অব্যর্থ প্রোগ্রাম বানাইয়াছিলাম। দুর্ভাগ্যবসত আমি উক্ত প্রোগ্রামের সোর্সকোড হারাইয়া ফেলিয়াছি। তোমার গিট রিপোজিটরিতেও আমার প্রবেশাধিকার নাই।

আমি একটি উক্ত প্রোগ্রামের সোর্সকোডটুকু একটু হাল নাগাদ করিতে চাই। আমাকে উক্ত সোর্স কোড ডাটাবেইজ সহ ইমেইল করিয়া দিও।

আজ আর নহে। সময় করিয়া পত্র লিখিও।

ইতি তোমার ভাই

হাবা আরশোলা (সাবধান; লুঙ্গি সংক্রান্ত ব্যাপার তবে শিক্ষণীয়)

$
0
0

DISCLAIMER:
[এই রম্যের সন্মানিত সকল চরিত্র এবং সংশ্লিষ্ট ঘটনাবলী কাল্পনিক ও অনঅভিপ্রেত। কোন জীবিত বা মৃত ব্যক্তির সাথে যে কোন প্রকার মিল বা সাদৃশ্য সম্পূর্ণ কাকতালীয় (আরশোলাতালীয়)। অনিচ্ছাকৃত ভাবেও যদি কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তি, গোত্র বা জাতির সাথে মিলে যায় দয়া করে কাশবেন না। আর যদি কাঁশাকাশি থামাতে অপারগ হন তবে বিনামূল্যে কফ পরীক্ষা করুন এবং সরকার কর্তৃক বিনামূল্যে যক্ষার চিকিৎসা নিন।]
==========================


অ/অ টপিক:
    "হাবা আরশোলা" কে তর্জমা করলে হয় "হাসির বাক্সে আরশোলা"।
আর তাছাড়া আরশোলার বসবাসের স্থান সাধারণত টয়লেট, খাটের তলা, স্টোর রুমের চিপা চাপা, ডাইনিং, কিচেন, চালের আরত, গুদাম যেখানে থাকে ছালার বস্তা।
==========================


বিশেষ নোট:
    যেহেতু গুলশান-বারিধারায় লুঙ্গি নিষিদ্ধের ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনার বৈশাখী ঝড় বয়ে যাচ্ছে তাই লুঙ্গি নিয়েই থাকছে আমার এবারের আলোচনা।
==========================


বর্ননা:
    এলাকায় ওয়াজ চলছিল এবং এক মাওলানা সাহেব (বিশিষ্ট মাওলানা শাহ্ সূফী শুকনা মরীচ উরফে অালুপুরী উরফে ডাইলপুরী সাহেব) খুব সুন্দর ওয়াজ করে যাচ্ছেন আরশোলার বাড়ির সামনে।

    শ্রোতাদের ব্যাপক ভিড়। কারণ এলাকাতে এই প্রথম কোন ওয়াজের মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। সেজন্য আরশোলার কানেও সর্ব প্রথম ওয়াজ। তিনি আগে কোন মাওলানার ওয়াজ শুনেননি কখনো।

যাক এবার আরশোলা ঠিক করলেন যে তিনিও যাবেন ওয়াজ শুনতে। ওয়াজের স্টেজের একেবারে সামনে গিয়ে আরশোলা খুব মনোযোগী স্রোতা হবার চেষ্টা নিলেন। তখন মাওলানা সাহেব বলছিলেন, "নবী করীম (সা:) যা বলেছেন, যা করেছেন সেগুলো জানা এবং তা অনুসরণ করা আমাদের প্রত্যেকের জন্য সুন্নত। উদাহরন স্বরূপ, নবী করীম (সা:) সব সময় মাথায় পাগড়ি পরিধান করতেন। তাই আমাদেরও উচিত মাথায় পাগড়ি পড়া।"

আরশোলা আশ পাশটায় একটু ঘুরে ঘুরে তাকিয়ে দেখলেন, যে তার আশে পাশেও বহু লোক রয়েছেন যাদের মাথায় পাগড়ি আছে। তখন তিনি মনে মনে ভাবলেন, "কী সর্বনাশ! আমার মাথায় তো কোন পাগড়ি নেই। এখন কি করি?"

মুহূর্তের মধ্যেই তার মাথায় একটা বুদ্ধি চলে এলো। তিনি কি করলেন, তার পড়নের লুঙ্গিটা তখন খুলে সেটা মাথায় দিয়ে পাগড়ি বেঁধে নিলেন। ব্যস.... tongue

পরিশেষে, আমি এটাই বলতে চাই যে আমরা সবাই জানি কোনটা নবী (সা:) এর সুন্নত আর কোনটা সহীহ হাদীস। কিন্তু আমরা অনেকেই ফরজটাকে বাদ দিয়ে শুরুতেই সুন্নতটাকে নিয়ে টানা টানি শুরু করে দেই। যেমনটা ঘটেছিল আরশোলার ক্ষেত্রে।



আবারও নোট:
    "যেখানে দেখিবে ছাই উরাইয়া দেখো তাই পাইলেও পাইতে পার অমূল্য রতন!!"
অতএব আমার এই গল্পকে না বুঝে কোন মন্তব্য না করার আহবান রইল। আর আশা করি রম্যটিকে ছাই করবেননা। এটা কেবলই বিনোদনধর্মী এবং কিঞ্চিৎ মোরাল বহনকারী একটি গল্প। তাই গ্রাম্য মোড়লের ষড়যন্ত্র এখানে করবেননা।


(আরশোলা সিরিজের ভয়াবহ প্রথম পর্ব)

Viewing all 15150 articles
Browse latest View live


<script src="https://jsc.adskeeper.com/r/s/rssing.com.1596347.js" async> </script>