Quantcast
Channel: প্রজন্ম ফোরাম
Viewing all 15150 articles
Browse latest View live

ভালবাসার কাব্য...৩

$
0
0

https://lh3.googleusercontent.com/-N1yIIJ073YU/WJxAMO03q_I/AAAAAAABJBk/WX-Ae99B6mcUput8QDrpA7c_24ubHmnswCJoC/w546-h347-rw/09292a-496.gif


ফাগুন আসছে-বলে যাচ্ছে-ঝিরিঝিরি হাওয়ায়
উড়ে যাচ্ছে ক্লান্তিগুলো-বসলে দখিন দাওয়ায়
ঝরা পাতার প্রহর এলো-চলো আসি ঘুরে
ছায়াঘেরা সারিসারি-গাছের ছায়ায় দূরে
সবুজ হলুদ পাতার বিছনায়-বসব বিকেল বেলায়
মিষ্টি হাওয়ায় পাশাপাশি-ভাসব সুখের ভেলায়।
গাছের গোঁড়ায় হেলান দিয়ে-পা ছড়িয়ে বসে
আলাপ করবো যা ইচ্ছে তাই-দু'জন রঙ্গে রসে।
চুলে তোমার হাওয়া লেগে-উড়বে এলোমেলো
মুগ্ধ হবো ফাগুন বেলায়-খাসা সময়গুলো।
ক্লান্তি এলে মনের ভিতর-পাতার বিছনায় শুবো
চক্ষু মোদে আরাম করে-চুপটি করে র'বো।
তুমি গাইবে সুরে সুরে-শুনবো কর্ণ পেতে
তোমার জন্য মনে রাখি-প্রেমের আসন পেতে।
উপর থেকে অবিরত- ঝরবে ঝরঝর পাতা
খুলব মনে চুপিচুপি-মনের কাব্যের খাতা।
লিখব ছন্দে তোমায় নিয়ে-ভালবাসার কথা
বাঁধব বন্ধন শক্ত প্রেমে-ছিঁড়বে না প্রেম সূতা।
-
বকবকিয়ে যাচ্ছি শুধু-যাবে কি-না বলো
গেলে বাপু পিছন পিছন-এবেলাতে চলো।
ধরবে নাকি হাতটি আমার-শক্ত করে মুঠায়
শিহরণের ক্ষণে দেখবে-প্রেমের ফুলই ফুটায়।
তুমি বাপু ক্ষেতই রইলে-মুখটা বোঁচা পেঁচা
ইচ্ছে লাগে শিল দিয়ে দি-শক্ত একটা ছেঁচা।
পানসে মুখে কেমনে বাপু-থাকো দিবারাতি
বাঁকামুখো ছেলে তুমি-কেমনে হলে সাথী।
থাকো থাকো ঘরে বসে-আমি বাপু চললুম
একলা একা যেদিক ইচ্ছে-সে পথটিই ধললুম।

(নেট কালেকটেড ছবি)


নারীই পারে সব সয়ে নিতে......

$
0
0

https://scontent-hkg3-1.xx.fbcdn.net/v/t1.0-9/12115880_1127316367296111_9056560549569251442_n.jpg?oh=838fd4d52a648183833c91720fa4f1bb&oe=5964AE29

শত যন্ত্রণার ঢেউ ডিঙিয়ে,দিন করে পার সে নারী
ধৈর্য্যের সীমানা ছেড়ে নারী দেয়, কষ্টের পাহাড় পাড়ি
বিশ্বাসে অটুট নারী আগায় ধীরে, ফুটো নায়ে পা দিয়ে
ডুবে ভেসে অবশেষে, সাঁতরে কূল খুঁজে আনে ছিনিয়ে।

নারী সেতো, মা বাবার রাজকন্যা ছিল একদা জানি
রাজকন্যার কপালে অবশেষে, কেনো বিষাদের গ্লানি!
সেতো ছিলো বোন খুব আদরের, সেই বড় ভাইয়ের
ফুটফুটে কন্যা তার রূপ পুড়ে, রঙ শেষে ছাইয়ের!

সে মায়ের মমতার আঁচলে লুকানো, ছিল আদরিণী
বাঁশের ঝাড়ে রোদ্দুর হয়ে, লুকোচুরি চঞ্চল হরিণী
উচ্ছ্বল পরিবারের ছিলো সে, সবার আদরের মধ্যমণি
দাদাদাদীর খেলার সাথী সেতো- মমতায় অথৈ খনি।

পঁচিশটি বসন্ত শেষে, অজানার পথিক হলো সে মেয়ে
ছিঁড়ে মমতার জাল, আগায় সে বিষাদের গান গেয়ে
সমুদ্র চুরা**িতে, পা রাখতে মেয়ে শেষে হয় নারী
চঞ্চলতা মুগ্ধতার সমাপ্তির ইতিতে টেনেছে দাড়ি!

অচেনা পরিবেশের মাঝে, নারী গুঁটিসুঁটি বিছানায়
ভাসে ভাবনার জলে ছলোচ্ছল, উঠেছে যে মিছা নায়
মোমের পুতুল গলে গলে পড়ে, সামনে অথৈ আঁধার
স্বাধীনতার দুয়ারে খিল আঁটবে, পথ হবে বাঁধার।

উচ্ছ্বাসের প্রহরটা পেরিয়ে, নারী হয় একদা মাতা
ব্যথার খুঁনসুঁটিতে মুগ্ধ সে, তবু জীবনে ফাঁদ পাতা
সমাজ সন্তান ভেবে কষ্ট সহনে, নারী হয় পাথর
সয়ে সয়ে নারী স্থির অবিচল, হয়না আর কাতর!

নারী কাঁদে একা পড়ে নিথর, ফেটে যায় বুক ব্যথায়
নারীর যে ঘর নেই, অথৈ সমুদ্রে ভেসে যাবে কোথায়!
একদা ছিল বাপের বাড়ি- মেয়ে, নিজের বাড়ি তো নয়
স্বামীর ঘরের চাবী হাতে তার, হারানোর সেও ভয়!

নারীর আবাস শেষে, ছেলের ঘরে বোঝা হবে মাথায়
শক্ত হাতে তবু বাঁধে সংসার, মায়ার বন্ধন সূতায়
চারিদিক সামলিয়ে নারী সামনে আগায় দৃঢ়তায়
সব মমতার জালে আটকাতে পারে নারী, স্থিরতায়!

একাকিত্ব ও অবসাদগ্রস্ততার মূলে সোশ্যাল মিডিয়া!

$
0
0

সোশ্যাল মিডিয়াই বর্তমানে সমগ্র বিশ্বব্যাপী মানুষের সাথে মানুষের কানেকটিভিটি বা যোগাযোগ বাড়িয়ে বিশ্বকে 'গ্লো** ভিলেজ' বলতে শিখিয়েছে। তবে এখন সময় এসেছে সার্বিক পরিস্থিতিকে এক নতুন বাস্তবতার আলোকে নবতর দৃষ্টিভঙ্গীতে পুনঃমূল্যায়নের। সামগ্রিক বিবেচনায় দেখা যাচ্ছে, কাজটা হচ্ছে একেবারে ঠিক উল্টো - সোশ্যাল মিডিয়া প্রতিদিন মানুষকে একা ও অবসাদগ্রস্ত করছে। সম্প্রতি ইউনিভার্সিটি অফ পিটসবার্গের এক গবেষণা বলছে, যারা যত বেশি সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাক্টিভ, তাদের মধ্যে একাকিত্ব সবচেয়ে বেশি। সেই সঙ্গে বাড়ছে অবসাদও। পিটসবার্গ ইউনিভার্সিটির বিশেষজ্ঞরা ১৯ থেকে ৩২ বছর পর্যন্ত ১ হাজার ৭৮৭ জনের উপর এই গবেষণা চালান। সেই সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করা হয় ১১টি সোশ্যাল মিডিয়ার উপর। ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, পিন্টারেস্ট, গুগল প্লাস, স্ন্যাপচ্যাট, রেডিট, টাম্বলার ও লিঙ্কডইন। এরপর দেখা যায়, এই ১১টি সোশ্যাল মিডিয়ায় যে মানুষগুলি দিনের বেশির ভাগ সময় ব্যয় করনে, তাদের মধ্যে একাকিত্ব প্রবল। এছাড়াও গবেষণার ফলাফল বলছে, যারা প্রতি সপ্তাহে ৫৮ বারের বেশি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিজিট করেন, তাদের একাকিত্ব ৩ গুণ বেশি তাদের চেয়ে, যারা কিনা সপ্তাহে ৯ বার বা তার কম অনলাইন হন।

বর্তমান সমাজের অর্থনৈতিক চিত্র

$
0
0

চৌধুরী সাহেব ধনি লোক, ৫০টাকার নিচে ফ্লেক্সিলোড করে না, তাই তাকে অতিরিক্ত ১টাকা দিতে হয় না।।।।
     ফটিক চাচা গরিব মানুষ,৫০টাকার উপরে ফ্লেক্সিলোড করে না, তাই তাকে অতিরিক্ত ১টাকা দিতে হয়।

       চৌধুরী সাহেব ধনি লোক, মোবাইল এ শত শত টাকা খরচ করে, তাই মোবাইল অপারেটররা তাকে বোনাস দেয়,,,
        ফটিক চাচা গরিব মানুষ, মোবাইলে শত শত টাকা খরচ করতে পারেনা, তাই মোবাইল অপারেটররা তাকে বোনাসও দেয় না।।।
       
     চৌধুরী সাহেব ধনি লোক, বাচ্চার জন্য ১বক্সের কম কলম-পেন্সিল কিনেন না। তাই তিনি ১০-২০ টাকা কমিশন পান।।।।
     ফটিক চাচা গরিব মানুষ, বাচ্চার জন্য ১টার বেশি কলম-পেন্সিল কিনতে পারে না, তাই কোনো কমিশন ও পায় না।

           এরকম ভাবে,,,,,,,,,,,,
       আমাদের সমাজের সকল অর্থনৈতিক সুবিধাগুলো, চৌধুরি সাহেবের মত ধনি ব্যক্তিদের অনুকূলে,,,   পক্ষান্তরে, ফটিক চাচাদের মত ঘাটের মরাদের অর্থ চুষে খাওয়ার জন্য যেমন সমাজ ব্যবাস্থা দরকার, তার শতভাগ প্রতিফলিত হচ্ছে আমাদের বর্তমান সমাজে।।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চাকরি পে-রোলের কারনে স্বর্ণের দাম অল্প বেড়েছ!

$
0
0

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চাকরি প্রতিবেদনের কারনে স্বর্ণের দাম অল্পই পরিবর্তিত হয়েছে!
http://forex-images.mt5.com/prime_news/58c0de4067248.jpg
স্বর্ণের দাম অপরিবর্তিত ছিল, বিগত পাঁচ সপ্তাহ কম থাকার পর এই সেশনের শুরুর দিকে দেখা যায়,  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বেসরকারি বেতন পেরাল প্রতিবেদনে অত্যন্ত প্রত্যাশিতভাবে ডলার বিপর্যস্ত হয়ে এটা আরো উঁচুতে উঠে যায়।
অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির জাতীয় কর্মসংস্থান প্রতিবেদনে এক বছরের মধ্যে এই ফেব্রুয়ারিতে এটির সর্বোচ্চ বৃদ্ধির হয়, যে অনুযায়ী পরোক্ষভাবে বোঝা যায় মার্কিন অর্থনীতি ক্রমশ শক্তিশালী হয়ে চলেছে।
কারেন্সিগুলোতে এর প্রভাব ও বিস্তারিত দেখুনঃ https://goo.gl/lMEcgo

চাঁদভ্রমণ

$
0
0

অসাধ্যকে সাধন করছে মানুষ। এক সময় যা ছিল কল্পনীয় এখন তা হাতের মুঠোয়।আগামীতে কেউ ছুটি কাটাতে চাঁদে যাওয়ার কথাও ভাবতে পারেন। বিজ্ঞানীরা এবার এমন একটি মহাকাশযানের নকশা চূড়ান্ত করেছেন যা দুই দিনেই চাঁদে পৌছাতে সক্ষম। সাইক্লার নামের এই আকাশযানে একসঙ্গে ১২ যাত্রী ভ্রমণ করতে পারবেন। এ ছাড়া থাকছে প্রয়োজনীয় মালপত্র পরিবহনের সুবিধাও। গবেষকরা বলছেন, বর্তমানে বিদ্যমান প্রযুক্তি ব্যবহার করেই 'সাইক্লার' তৈরি করা হবে। এ প্রযুক্তির নিরাপত্তা ও বিশ্বাসযোগ্যতা ইতিমধ্যে প্রমাণ হয়েছে। কানাডার মন্ট্রিয়লভিত্তিক গবেষণা সংস্থা 'ইমাজিনঅ্যাকটিভে'র চার্লস বোমবারডিয়ার প্রথম এ আকাশযানের কথা চিন্তা করেন। এর মধ্য দিয়ে মহাকাশ পর্যটন শিল্পের যাত্রা শুরু হতে পারে। বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের প্রযুক্তি ও যন্ত্রাংশের সমন্বয়ে এ আকাশযান তৈরি হবে। এর প্রধান অংশটি নির্মিত হবে বিগেলো এরোস্পেস ইনফ্লেটেবল বিথ্রিথ্রিজিরো মডিউলে, যার সঙ্গে যুক্ত থাকবে তিনটি পৃথক বগি। প্রতিটি বগিতে চারজন চড়তে পারবেন। এতে মোট যাত্রী হবে ১২ জন। প্রত্যেক বগিতেই থাকবে নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র, বিকিরণের প্রভাবমুক্ত জায়গা ও জরুরি অবতরণ যান। দুই দিন অবস্থান, যাওয়া-আসা চার দিন, মোট ছয় দিনের ট্যুরে পর্যটকরা চাঁদে ভ্রমণ পরিকল্পনা করতে পারবেন। তিনটি বগির সঙ্গে যুক্ত হবে মালপত্র পরিবহনের জন্য ১০০ ফুট দীর্ঘ কার্গো। পৃথিবী ত্যাগকালে সাইক্লার ঘণ্টায় ৪০ হাজার কিলোমিটার গতিতে ছুটবে। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল অতিক্রম করার পর এর গতি ঘণ্টায় ৮ হাজার কিলোমিটার কমে যাবে। এক প্রান্তে থাকা প্রধান রকেট এর গতি নিয়ন্ত্রণ করবে। দিকনির্দেশনায় থাকবে পৃথক একটি ছোট রকেট। গবেষকরা আশাবাদী, ১০ বছরের মধ্যে এটি চালু করা সম্ভব হবে। প্রাথমিকভাবে চাঁদে যেতে জনপ্রতি খরচ হবে প্রায় ৭৮ কোটি টাকা (১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার)।

ফোরাম নতুন সার্ভার এ স্থানান্তর

$
0
0

প্রজন্ম ফোরাম নতুন সার্ভারে স্থানান্তর  করা হয়েছে।  আশা করছি আগের চেয়ে ভালো পারফরমেন্স পাওয়া যাবে (ডেডিকেটেড রিসোর্স এর কারনে)  dancing

প্রজন্মের জন্য নতুর সার্ভারটি ফোরামের সালেহ ভাই অনুদান হিসেবে দিচ্ছেন। সুতরাং তাঁকে ধন্যবাদ দিতে ভুলবেন না।

একই সাথে সার্ভার ডাউন থাকলেও ও ওনাকে ঝাড়ি দিতে ভুলবেন না   whats_the_matter

ভালো থাকবেন।

মানুষ একটি ফুল

$
0
0

https://encrypted-tbn1.gstatic.com/images?q=tbn:ANd9GcSRB0yXSSLiUje9I2D1gOo-p6iCMnZ5WdKm47J7LZJPNP32MA-Olw

মানুষ একটি ফুল
সাইয়িদ রফিকুল হক

মানুষ একটি ফুলের মতো
আছে তাহার দুইটি ধারা,
একটি পুরুষ আরটি নারী
বুঝতে পারে মানুষ যারা।
পুরুষ হয়ে মারলে নারী
গর্ব হবে চিরক্ষয়,
প্রেম দিয়ে তাই করতে হবে
সব মানুষের হৃদয় জয়।
পশুর আছে মারামারি
আর যে আছে হিংসা-ক্রোধ,
মানুষ হলে প্রেম দিয়ে ভাই
নাও না তুমি প্রতিশোধ।
মানুষ হলো জগতসেরা
অতিসুন্দর একটি ফুল,
নারী-পুরুষ মিলেমিশে
শুধরে নিবে সকল ভুল।
ফুলের মতো ফুটবে সবাই
রাখবে তোমার চির-সুবাস,
এই দুনিয়ায় মিলেমিশে
নারী-পুরুষ করবে বসবাস।


সাইয়িদ রফিকুল হক
মিরপুর, ঢাকা, বাংলাদেশ।
০৯/০৩/২০১৭


আমাকে একটা বাড়ির নকশা তৈরি করে দিতে হবে

$
0
0

আসসালামুআলাইকুম,  আশা ককরি সবাই ভালোই আছেন। আজই প্রথম এই ফোরামে  এড হলাম,,, ইকটু বিপদে পরে,  আশা করি আপনারা আমাকে হেল্প করবেন।

আমি একটা বাড়ি তৈরি করতে চাই যার দৈর্ঘ্য ২৬ ফুট এবং প্রস্থ ৩০ বা প্রয়জনে ২/১ ফুট বৃদ্ধি করা যাবে। একটা ড্রইং রুম+ বাথরুম, ২টা বেড রুম একটার সাথে বাথরুম এটাস হবে, ১ টা কিচেন / ডাইনিং রুম হবে।

এই হিসেবে আমাকে একটা নকশা একে দিবেন কেউ,,,, পিল্জ,,,,,,,,,,,

আমরা যেন ভুলে না যাই ভাষাসংগ্রামী বীরদের

$
0
0

ভাষা সংগ্রামের সূচনা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হলেও বাংলা ভাষার প্রতি মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ এবং খাজা নাজিমুদ্দিনের অবজ্ঞা ও অবমাননা সব বাঙালিকেই ক্ষুব্ধ ও ত্রুক্রদ্ধ করেছিল। ফলে প্রত্যন্ত অঞ্চলে আন্দোলন গড়ে উঠেছিল। এ কারণে গ্রেফতার ও নানাভাবে নির্যাতিত হয়েছিলেন অনেকেই। কিন্তু সঠিক তালিকা না থাকায় আজ ছয় দশক পরও অনেকেরই অজানা, কারা এই ভাষা সংগ্রামে সংশ্লিষ্ট ছিলেন। আমাদের অবশ্যই জানতে হবে, কারা সেই সাহসী বীর- যাদের প্রতিবাদ-প্রতিরোধের কারণে আমরা আমাদের মাতৃভাষাকে হায়েনার হাত থেকে রক্ষা ও পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করতে পেরেছিলাম। কিন্তু সেই ভাষাকে আজও সর্বস্তরে চালু করতে পারিনি। বাংলা ছাড়া অন্য কোনো ভাষা শেখা, বলা, লেখা যাবে না- এমন অনুদার মন-মানসিকতা ভাষাসংগ্রামীদের ছিল না। ভাষা আন্দোলন ছিল সে সময়ের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনসংখ্যর অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবি; অন্য ভাষার প্রতি অনীহা নয়। তাই আমরা 'অন্যতম রাষ্ট্রভাষা' দাবি করেছিলাম যৌক্তিকভাবে। ১৯৪৮ থেকে ১৯৫২ ভাষা আন্দোলনের ব্যাপ্তিকাল। কিন্তু বায়ান্নর একুশে ফেব্রুয়ারি ও পরের দিনগুলোতে মুসলিম লীগ সরকারের মুখ্যমন্ত্রী নূরুল আমীনের গুলিবর্ষণে কতজন শহীদ হয়েছিল মাতৃভাষার জন্য, তার হিসাব নেই। গুলিতে নিহত বহুজনকেই পাকিস্তানি মিলিটারি রাতের অন্ধকারে সরিয়ে ফেলেছিল। তাই আমরা সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, শফিউর প্রমুখ ক'জনের নামই মাত্র জানতে পেরেছি। আন্দোলন সংঘটিত করায় সক্রিয়দের তালিকাও নেই। তাদের কেউ কেউ নিভৃতচারী। সাঈদ হায়দারের মতো নবতিপর বয়সেও ভাষা নিয়ে চর্চা অব্যাহত রেখেছেন। তারা হয়তো মাতৃভাষার জন্য আন্দোলন করার জন্য কোনো পুরস্কার চাইবেন না, কিন্তু আমাদের কি কোনো দায়িত্ব নেই এই মহান ভাষাসংগ্রামীকে শ্রদ্ধা জানানোর? মোহাম্মদ ইমাদুল্লা ছিলেন ভাষা সংগ্রামের সক্রিয় সংগঠক। ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি গুলি চালনার পর ছাত্র হত্যার প্রতিবাদে যে বিক্ষুব্ধ ছাত্র সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছিল, তাতে সভাপতিত্ব করেন তিনি। পরে ইমাদুল্লা যুব আন্দোলনের শক্তিমান সংগঠক এবং পূর্ব পাকিস্তান যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা ও সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি ছিলেন তুখোড় বক্তা। ১৯৫৬ সালে কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে অকালেই মৃত্যুবরণ করেন। এমন এক শক্তিমান সংগঠক ও প্রগতিশীল রাজনীতির পুরোধা ব্যক্তিত্বকে আজ পর্যন্ত তার অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি। এরকম অসংখ্য ছাত্র জনতা আমার মাতৃভাষার জন্য নিজেকে উৎসর্গ করেছিল যাদের অনেকের নামই আমাদের অজানা। অথচ আমরা চাইলেই তাদেরকে সনাক্ত করে সম্মানিত করতে পারতাম। যার ব্যর্থতা গ্লানী আমাদেরকে এখনও বয়ে বেড়াতে হচ্ছে।

আলোকচিত্র

$
0
0

প্রথম প্রয়াস

নোবেলজয়ী রাসায়নিক অস্ত্রনিরোধী সংস্থার চেয়ারম্যান বাংলাদেশ

$
0
0

রাসায়নিক অস্ত্রনিরোধী আর্ন্তজাতিক সংস্থা অর্গানাইজেশন ফর দ্য প্রোহিবিশন অব কেমিক্যাল উইপনসের (ওপিসিডব্লিউ) নির্বাহী পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছে বাংলাদেশ। রাসায়নিক অস্ত্রনিরোধ সনদ কার্যকর করার লক্ষ্য নিয়ে ১৯৯৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ওপিসিডব্লিউ। পরে এই সংস্থা আর্ন্তজাতিক অঙ্গনে গুরুত্বপূর্ণ মর্যাদার আসন পায়। রাসায়নিক অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব গড়ার প্রচেষ্টার স্বীকৃতি স্বরূপ ২০১৩ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পায় ওপিসিডব্লিউ। গত ৭ মার্চ থেকে ১০ মার্চ নেদারল্যান্ডসের হেগে অনুষ্ঠিত ওপিসিডব্লিউয়ের ৮৪তম অধিবেশনে আগামী এক বছরের জন্য সংস্থাটির নির্বাহী কাউন্সিলের পরবর্তী চেয়ারম্যান নির্বাচন করা হয়। অধিবেশনের তৃতীয় দিনে সর্বসম্মতিক্রমে আগামী এক বছরের জন্য নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে নেদারল্যান্ডে নিযুক্ত বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূত শেখ মোহাম্মদ বেলালের নাম ঘোষণা করা হয়। তিনি ওপিসিডব্লিউতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি হিসেবেও দায়িত্বপালন করছেন। তিনি আগামী ১২ মে ওপিসিডব্লিউয়ের নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নেবেন এবং আগামী ২০১৮ সালের ১১ মে পর্যন্ত এ দায়িত্ব পালন করবেন। তার বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে নিযুক্ত পাকিস্তানী রাষ্ট্রদূতকে প্রার্থী দেখিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নজিরবিহীন আর্ন্তজাতিক অপপ্রচার শুরু করে পাকিস্তান। কিন্তু সেই অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হয়নি আর্ন্তজাতিক সম্প্রদায়। বরং পাকিস্তানী অপপ্রচার রুখে দিয়ে হেগে গত ৯ মার্চের নির্বাচনে খুব সহজেই বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূত শেখ মোহাম্মদ বেলাল প্রতিদ্বন্দী পাকিস্তানী রাষ্ট্রদূতকে পরাজিত করেন। নোবেলজয়ী এই মর্যাদাপূর্ণ আর্ন্তজাতিক সংস্থার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়াকে বাংলাদেশের জন্য এক বড় কূটনৈতিক সাফল্য।

ভেন্না বা রেঢ়ী

$
0
0

জসীমউদ্দিনের আসমানী কবিতা

আসমানীরে দেখতে যদি তোমরা সবে চাও
রহিমুদ্দির ছোট্ট বাড়ি রসুলপুরে যাও
বাড়ি তো নয় পাখির বাসা ভেন্না পাতার ছানি
একটুখানি বৃষ্টি হলেই গড়িয়ে পড়ে পানি।


নাম : ভেন্না বা রেঢ়ী
বোজ্ঞানিক নাম : Ricinus Communis
ছবি তোলার স্থান : কিশোরগঞ্জ।
তারিখ : ২৪/২/২০১৭ ইং
ক্যামেরা : Nikon D80
http://i.imgur.com/VqaNQrL.jpg


ভেন্না বহবর্ষজীবি উদ্ভিদ। ভেন্না গাছ ১০-১৫ ফুট পর্যন্ত উঁচু হতে পারে। প্রায় ডালপালাওহীন গাছ, উপরের দিকে অল্পকটি ডাল হতে দেখা যায়। গাছের কাণ্ডের ভেরতটা ফাঁপা থাকে। কাণ্ডের বেড় ৫-৬ ইঞ্চি হতে পারে। কাণ্ডে ৫-৬ ইঞ্চি দূরে দূরে একটি করে গিঁট থাকে। প্রতিটা গিট থেকে বেরোয় একটা করে পাতা।

ভেন্না গাছ দেখতে কিছুটা পেঁপে গাছের মত, হালকা-পলকা গাছ পাতেও দেখতে অনেকটা ছোট পেঁপে পাতার মতই। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পাতার উদ্ভিদের মধ্যে ভেন্না একটি। লম্বা বোঁটা বা ডাঁটা যুক্ত সবুজ এই পাতার ব্যস এক থেকে দেড় ফুট পর্যন্ত হতে পারে। বোঁটা দুই থেকে তিন ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। বোঁটার ভেতরটাও পেঁপে ঢাটার মতই ফাঁপা হয়। পাতার বাইরের কিনারে খাঁজকাটা খাঁজকাটা থাকে।

সাধারণত বর্ষাকালে ভেন্নার চারা গজায়। প্রতি বছর হেমন্ত ও শীতকালে ভেন্নার ফুল-ফল হয়। ভেন্না গাছের মাথায় থোকা থোকা লালচে ফুল হয়। ফলও হয় থোকা থোকা, একেকটা প্রায় এক ইঞ্চির মত। সবুজ ফলের গায়ে নরম নমর কাঁটা থাকে। কাটা এতোই নমর যে গায়ে ফোঁটে না।

ফলের ভিতরে ৩ বা ৪টা কালো বাদামী ছোপের বীজ থাকে। ভেন্নার এই বীজ থেকেই তৈরি হয় ক্যাস্টর অয়েল বা রেড়ীর তেল। ক্যাস্টর অয়েল বা রেড়ীর তেল অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর। যাতদূর জানি এইতেল রান্নায়ও ব্যবহার হতে পারে। তাছাড়া চুলের জন্য খুবই উপকারী। নারকেল তেলের সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করা হয়। তাছাড়া ত্বকের জন্যও বেশ কাজের এই তেল।

পিসি পাওয়ার সাপ্লাই বারবার নষ্ট হচ্ছে।

$
0
0

খুব অল্প কথায় সমস্যাটি উপস্থাপন করছি।

আমার পিসির পাওয়ার সাপ্লাইটি বার বার নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। গতকাল পিসিটি আগের জায়গা হতে সরিয়ে অন্যত্র নিয়ে গেছিলাম। সকল কানেকশন দেয়ার পর যেই পিসি অন করলাম সাথেসাথে সিপিইউ এর পিছন দিকে আলোর ঝলকানি দেখতে পাই । এর পরপরি পিসি অফ হয়ে যায় । পিএসইউ খুলে দেখি গ্লাস ফিউজ ঊড়ে গেছে। সমমানের F5AL250v আরেকটি গ্লাস ফিউজ প্রতিস্থাপনের পর যখন সিপিইউ এর প্লাগ লাগাই তখন আবার ফিউজ নষ্ট হয়ে যায় সিপিইউ অন না করলেও। এর আগেও নিয়মিত পাওয়ার সাপ্লাই নষ্ট হয়েছে। এবার বদলালে ৫ নাম্বার পাওয়ার সাপ্লাই হবে। এবার অবশ্য ইউপিএস লাগানো ছিলনা । কারণ ইউপিএস নষ্ট। সমস্যাটা কি হতে পারে ?

অন্যান্যঃ

  • দুই মাসের মত পিসি অফ ছিল কিন্তু কারেন্ট / প্লাগড ইন অবস্থায় ।

  • কোর টু ডুয়ো প্রসেসর , ২ জিবি র্যাম।

  • সিপিইউ এর ভেতর বিশ্রি আওয়াজ হয়।

গ্লাস ফিউজ
গ্লাস ফিউজ

বৃষ্টি ভেজা উদাস দুপুর........

$
0
0

https://lh3.googleusercontent.com/-C4lwUK4heh8/WMTYdAS4SCI/AAAAAAABLP4/R2_5ghV8vhkIfq0KxMTCA6uZ6DJ5B-SfwCL0B/w441-d-h331-rw/rain-177.gif


দিবারাতি ঝরছে বৃষ্টি
ফোঁটা ফোঁটা আকাশ ফুঁড়ে
পাতায় পাতায় হাওয়ার কাঁপন
আয় না বৃষ্টি আরো জোড়ে।

আকাশ’টাতে মেঘের ছায়া
ঠান্ডা লাগে বৃষ্টির হাওয়া
এলোমেলো হাওয়ার তোড়ে
বৃষ্টির ছিটায় ভিজল দাওয়া।

নেই থেমে নেই ব্যস্ত শহর
ফেরিওয়ালা ছাড়ে হাক
ছুটে চলা মানুষগুলোর
মাথায় খাচ্ছে ছাতা ঘুরপাক।

সেন্ডেল পায়ে ছপছপাছপ
হাঁটছে মানুষ রাস্তার উপর
জলে ভেজা শহর আমার
বিবর্ণতার উদাস দুপুর!

বৃষ্টি ভেজা পিচের পথে
হেঁটে চলে ব্যস্ত জীবন
কেউ জানে না মুগ্ধ হতে
যে যার মত সাজায় ভুবন।

পাতায় পাতায় বৃষ্টির ফোঁটা
মুক্তোর মত জল – ঝলমলায়
পাতার যেনো বিষন্ন মন
পাতার চোখে জল – টলমলায়।
(১১-০৩-২০১৭)


investment make money user money confirmation

$
0
0

People job €130.19 sendmoney online investmentsukarjono no doubt site truly pays see confirmation, recommended know legit ;-) Java game development framework worth $0.01 Weekly profit.

চলুন জানি সেরা ১০টি ফাইটার জেট সম্পর্কে দেখি কার কেমন ক্ষমতা!(ভিডিও)

$
0
0

সবাই কেমন আছেন ?। আমি মনে করি অবশ্যই ভাল আছেন। এইটা আমার প্রথম লেখা এখানে তাই ভুল যদি হয়ে থাকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

আজকে আমি আপনাদের জানাব সারা পৃথিবীর সেরা ১০ টি ফাইটার জেট সম্পর্কে বা সেরা ১০ টি যুদ্ধ বিমান সম্পর্কে। এই বিমান গুলো নির্বাচন করা হয়েছে তাদের ক্ষমতা, উপযোগিতা ও অনন্য আরও অনেক বিষয়ের ওপর। আমি এখানে সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দিলাম আপনারা ভিডিওতে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তো চলুন শুরু করি।

    ১০।  মিগ ৩৫ (রাশিয়ার মিকয়েন এর দ্বারা তৈরি) এটি ৪ ++ প্রজন্মের মাল্টি রোল বা বিভিন্ন কাজের উপযোগী।
    ৯। এফ ১৬ ফাইটিং ফালকন (আমেরিকার জেনারেল ডাইনামিকস এর দ্বারা তৈরি) এটি ৪ প্রজন্মের মাল্টি রোল বা বিভিন্ন কাজের উপযোগী সুপারসনিক ফাইটার।
    ৮। জে এ এস ৩৯ গ্রীপন (সুইডেনের সাব গ্রুপ এর দ্বারা তৈরি) এটি ৪ প্রজন্মের মাল্টি রোল বা বিভিন্ন কাজের উপযোগী সুপারসনিক লাইট কৌশল গত ফাইটার।
    ৭। দ্যাসল্ট রাফালে (ফ্রান্স দ্যাসল্ট এর দ্বারা তৈরি) এটি ৪ প্রজন্মের মাল্টি রোল বা বিভিন্ন কাজের উপযোগী ডেল্টা ডানার কৌশল গত ফাইটার।
    ৬। ইউরো-ফাইটার টাইফুন  (ব্রিটেন, জার্মানি, ইতালি ও স্পেন এর দ্বারা সম্মিলিত তৈরি) এটি ৪ প্রজন্মের মাল্টি রোল বা বিভিন্ন কাজের উপযোগী ডেল্টা ডানার কৌশল গত ফাইটার সেই সাথে আকাশে প্রাধান্য বিস্তারে উপযোগী।
    ৫। এফ ৩৫ লাইটনিং II (আমেরিকার লকহিড মারটিন এর দ্বারা তৈরি)
    এটি ৫ প্রজন্মের মাল্টি রোল বা বিভিন্ন কাজের উপযোগী সুপারসনিক কৌশল গত ফাইটার যা স্টেলথ বা রাডার এড়াতে সক্ষম।
    ৪। এস ইউ-৩৫ (রাশিয়ার সুখই কোম্পানি এর দ্বারা তৈরি) এটি ৪ প্রজন্মের মাল্টি রোল বা বিভিন্ন কাজের উপযোগী হেভি ফাইটার সেই সাথে আকাশে প্রাধান্য বিস্তারে উপযোগী ও অত্যাধুনিক নাড়াচাড়া বা মুভেবল।
    ৩। চেংদু জে-২০ (চীনের চেংদু এর দ্বারা তৈরি) এটি ৫ প্রজন্মের মাল্টি রোল বা বিভিন্ন কাজের উপযোগী সুপারসনিক কৌশল গত কমব্যাট ফাইটার যা স্টেলথ বা রাডার এড়াতে সক্ষম।
    ২। পাক ফা-টি ৫০ (রাশিয়ার সুখই এর দ্বারা তৈরি)(ভারতের ও কিছু অংশ গ্রহন আছে) এটি ৫ প্রজন্মের মাল্টি রোল বা বিভিন্ন কাজের উপযোগী সুপারক্রুজ আকাশে প্রাধান্য বিস্তারে উপযোগী ফাইটার যা স্টেলথ বা রাডার এড়াতে সক্ষম ও অত্যাধুনিক নাড়াচাড়া বা মুভেবল।
    ১। এফ ২২ রাপটার (আমেরিকার লকহিড মারটিন এর দ্বারা তৈরি) এটি ৫ প্রজন্মের মাল্টি রোল বা বিভিন্ন কাজের উপযোগী সুপারক্রুজ আকাশে প্রাধান্য বিস্তারে উপযোগী সুপারসনিক কৌশল গত কমব্যাট ফাইটার যা স্টেলথ বা রাডার এড়াতে সক্ষম এবং পরীক্ষিত।

এখানে ভিডিওতে আরও বিস্তারিত দেখুনঃ
https://www.youtube.com/watch?v=WrezUkr1i5s

ধন্যবাদ আমার লেখা পড়ার জন্য এই রকম প্রযুক্তি বিষয়ক আরও জানতে আমার চ্যানেল Interesting News videos এ ঘুরে আসতে পারেন।

এখানে দেখুন পৃথিবীর সেরা ১০ হ্যাকার সম্পর্কে

প্রিন্টার

$
0
0

আমার ক্যানন আপি ২৭৭২ প্রিন্টার টি অনেক দিন ফেলে রেখেছিলাম । গতকাল সেটা প্রয়োজনে চালু করি ,কিস্তু প্রিন্টার টিতে আমি প্রিন্ট করতে পারছি না । প্রিন্টারে সব সময় সবুজ বাতি জ্বেলে থাকে ।

প্রগতির মহাসড়কে বাংলাদেশ

$
0
0

রাজধানী ঢাকা থেকে কিশোরগঞ্জ জেলার সড়ক পথে যোগাযোগের দূরত্ব কমিয়ে আনতে ২০০৫ সালে কাপাসিয়া বানার নদীর উপর ফকির মজনুশাহ্ সেতু তৈরি করা হয়।ওই সেতুর কারণে ঢাকা থেকে কিশোরগঞ্জ জেলার সড়ক পথে দূরত্ব কমে আসে প্রায় ৬০ কিলোমিটার। কিন্তু ৪১ কিলোমিটার সরু খানা খন্দে ভরা রাস্তার কারণে ওই সুবিধার বারো আনাই অধরা থেকে যাচ্ছে কিশোরগঞ্জসহ ওই রুটে চলাচলকারী পার্শ্ববর্তী জেলার বাসিন্দাদের। বর্তমানে আশার কথা হলো গাজীপুর ও কিশোরগঞ্জ জেলার মধ্যে সড়ক নেটওর্য়াক স্থাপন করতে সালনা-কাপাসিয়া-টোক-মঠখোলা আঞ্চলিক মহাসড়ক উন্নয়নের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এজন্য ২৪৫ কোটি টাকা সম্ভাব্য ব্যয় ধরে প্রশস্তকরণ ও মজবুতীকরণে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ে প্রকল্প প্রেরণ করেন গাজীপুর সড়ক বিভাগ। যাচাই বাছাই শেষে দ্রুততম সময়ে সড়কটির উন্নয়ন করা হলে কিশোরগঞ্জসহ পার্শ্ববর্তী জেলা ও এলাকার জনসাধারণের জীবন মান ও অর্থনৈতিক স্বক্ষমতার ব্যাপক উন্নয়ন ঘটবে। গাজীপুর থেকে কিশোরগঞ্জ-সালনা-কাপাসিয়া মঠখোলা আঞ্চলিক মহাসড়ক নির্মাণ হতে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে এ মহাসড়ক বাস্তবায়নে ২৪৫ কোটি টাকা সম্ভাব্য ব্যয় ধরে মন্ত্রণালয়ে প্রকল্প পাঠানো হয়েছে। মহাসড়কটি বাস্তবায়ন হলে ঢাকা থেকে কিশোরগঞ্জ জেলার সড়ক পথে দূরত্ব কমে আসবে প্রায় ৬০ কিলোমিটার।১৮ ফুট প্রশস্ত, যাত্রীবাহী বাস, মালবাহী ট্রাক ও ভারী যানবাহন চলাচলের অনুপযোগী। অপ্রস্থতার কারণে একটি গাড়ি সড়কের পাশে থামিয়ে বা গতি কমিয়ে অপরটিকে সাইড দেয়। তাছাড়া বর্ষায় আর ভারী যানবাহন চলাচলের কারণে সড়কটিতে নানা গর্ত ও খানা খন্দের সৃষ্টি হয়েছে। সড়কটির গুরুত্ব বিবেচনায় নিয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদফতরের গাজীপুর সড়ক বিভাগ ২৪৫ কোটি টাকা সম্ভাব্য ব্যয় ধরে প্রশস্তকরণ ও মজবুতীকরণে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ে প্রকল্প পাঠিয়েছে। আশা করা যাচ্ছে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে পরিকল্পনাধীন উন্নয়ন প্রকল্পটির কাজ শুরু হবে আর তাতে এলাকাবাসীর দুঃখ কিছুটা হলেও লাঘব হবে।

ইতিহাসের এক কালো অধ্যায়, ২৫শে মার্চ ১৯৭১

Viewing all 15150 articles
Browse latest View live


<script src="https://jsc.adskeeper.com/r/s/rssing.com.1596347.js" async> </script>